হাজীগঞ্জে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে জনৈক ব্যক্তির নামে মিথ্যা অপপ্রচার বলে অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনা বর্ননা দেখা যায়, পৌরসভাধীন খাটরা বিলওয়াই দোকানঘর নির্মানের কাজ করছে প্রকৃত মালিক পক্ষ। আর এতে করে প্রতিপক্ষের লোকজন সুবিদা নিতে দোষরাপ করছে জনৈক ব্যক্তি বাবুল বলিকে।
এ ঘটনা জানতে পেরে কতিপয় এই ব্যক্তি নিজেকে নির্দোষ দাবি করে সরেজমিনে প্রতিবাদ করেন এবং কাজে নিয়োজিত নির্মাণ শ্রমিকরা বাবুল বলির সাথে কোন সম্পত্তিতা নেই বলে দাবি করেন।
ঘটনার বিবরনে জানা যায়, প্রকৃত জায়গার মালিক খাটরা বিলওয়াইর ফেরদৌসি ও মিলন গং। এ কাজে একই এলাকার প্রতিপক্ষ খাজা আহমেদ গংরা বাধাঁ দেয়। এ সংক্রান্ত বিএস সংসধনী মামলা করেছে খাজা আহমেদ গংরা। প্রকাশ থাকে যে খাজা আহমেদ জীবিত থাকা অবস্থায় বন্টনামা দলিল করে মিলন গংদের মালিক করে দিয়ে যায়। সেই সুবাদে মিলন গংরা প্রকৃত মালিক হিসাবে নিজের সম্পত্তির উপর দোকান ঘর নির্মানের কাজ করছে।
এ বিষয়ে উক্ত নির্মাণ কাজে জড়িত থাকার মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্ধা জানিয়ে বিশিষ্ট সমাজসেবক মকিমাবাদ গ্রামের আলহাজ্ব আব্দুল হাসিম বলির ছেলে বাবুল বলি বলেন, মিলন গংগদের সাথে আমার আত্নীয়তার সম্পর্ক। কিন্তু তাদের কাজ চলমান অবস্থায় আমি উক্ত কাজের সাথে জড়িত নই।
অথচ প্রতিপক্ষ খাজা গংরা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট কথা রটিয়ে আমাকে সন্ত্রাসী হিসাবে মন্তব্য করেছে। বিষয়টি আমি যেনে সরেজমিনে গিয়ে নির্মান কাজে কারা কাজ করছে তা স্থানীয় গণ্যমান্যদের উপস্থিতিতে জিজ্ঞাসাবাদ করে নিজেকে নির্দোষ দাবি প্রমাণ করেন।
নির্মাণ কাজের রং মিস্ত্রি রাব্বি ও রবিউল বলেন, আমরা নুরেআলম খন্দকার মেটালের লোক। এখানে বাবুল বলি কে তাকে আমরা চিনি না।
প্রকৃত মালিক মিলন ও ফেরদৌসি গংরা জানান, বাবুল বলির সাথে নির্মান কাজে কোন যোগসাজশ নেই। প্রতিপক্ষের লোকজন আমাদের কাজে বাধাসৃষ্টির লক্ষে একজনের বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা রটিয়ে সুবিদা নেওয়ার পায়তারা করছে।
হাজীগঞ্জ প্রতিনিধি