পানিসম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম এমপি বলেন,মেঘনা নদীর এই পাড়কে সংরক্ষণ করতে হলে ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করতে হবে। কেবলমাত্র বালিভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে এটিকে সংরক্ষণ করা যাবে না। পাথরের তৈরি ব্লগ বাদ দিয়ে এটিকে রক্ষা করা হবে। আমাদের শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি এমপিও এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমাকে জানিয়েছেন।
২৪ নভেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে শরিয়তপুর ফেরীঘাটের ইব্রাহিমপুর নদীভাঙন স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
চাঁদপুর সদর উপজেলার ইব্রাহিমপুর ফেরিঘাট এলাকার নদী ভাঙ্গনরোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পানিসম্পদ উপ-মন্ত্রী
এর আগে পানিসম্পদ উপ-মন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামিম ফেরীঘাট পরিদর্শনে আসার খবর পেয়ে চাঁদপুর সদর উপেজলার ১১নং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী আবুল কাসেম খান দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
এ সময় তিনি মন্ত্রীকে ইব্রাহীমপুর ইউনিয়নের নতুন ফেরীঘাট থেকে বিআইডব্লিটি এর পার্কিং মাঠ হয়ে সিরাজ উকিলের বাড়ি পর্যন্ত স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবী জানান। সাথে সাথে পানিসম্পদ উপ-মন্ত্রী চীপ ইঞ্জিনিয়ারের সাথে মুঠোফোনে কথা বলে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলন,চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. জামাল হোসেন, শরীয়তপুর ভেদরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. হুমায়ূন কবির মোল্লা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও চরসেনসাস ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিতু মিয়া বেপারী, ইব্রাহিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আব্দুল মান্নান খান মনা মেম্বারসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
প্রতিবেদক:আশিক বিন রহিম,২৪ নভেম্বর ২০২০