নেপালের কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের নিহতদের মরদেহ দেশে আনা ও আহতদের চিকিৎসা বাবদ সকল খরচ ইউএস বাংলা বহন করবে।
মঙ্গলবার ইউএস বাংলার জনসংযোগ শাখার মহাব্যবস্থাপক কামরুল ইসলাম আনুষ্ঠানিক এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ক্যাপটেন আবিদ মারা গেছেন। তবে এখনো পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা কত তা জানা যায়নি।
গতকাল (সোমবার) নেপালের স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ২০ মিনিটে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। বিধ্বস্ত হওয়ার আগে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। নেপাল সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্রের বরাত দিয়ে বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানায়, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ৫০ জনের নিহত হয়েছেন।
ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মুখপাত্র প্রেম নাথ ঠাকুর বলেছেন, দুই ইঞ্জিন বিশিষ্ট টার্বোপ্রোপ বিমানটি ৬৭ আরোহী ও ৪ জন ক্রু নিয়ে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে কাঠমান্ডুর উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিল। যাত্রীদের মধ্যে ৩৭ পুরুষ, ২৭ নারী ও দুই শিশু ছিল।
নিউজ ডেস্ক
: আপডেট, বাংলাদেশ সময় ১২: ৩০ এ.এম ১২ মার্চ,২০১৮মঙ্গলবার
এএস.