এটি চাঁদপুর জেলার প্রধান চিকিৎসাসেবা কেন্দ্র- ২৫০শয্যা বিশিষ্ট সরকারি জেনারেল হাসপাতাল আঙিনার প্রধান প্রবেশ মুখের চিত্র। যে স্থানটি প্রতিটি মুহূর্ত রোগীর আনাগোনা আর এ্যাম্বুল্যান্স আসা-যাওয়ার জন্য উন্মুক্ত থাকার কথা।
অথচ সেখানেই এখন ডাক্তার ও হাসপাতালের দায়িত্বরত কর্মকর্তা, মেডিসিন কোম্পানির প্রতিনিধিরা মনের আনন্দে ব্যাডমিন্টন খেলছেন।
ওপরে অসহায় মানুষের কান্না…দুশ্চিন্তা… হতাশা। আর নিচে অতি সুখপ্রিয় মানুষের ব্যাডমিন্টন খেলা, চিৎকার-চেচামেচি।
এসব দেখার কেউ কি আছেন?
আমি বলছি না ওনাদের ব্যাডমিন্টন খেলাটা দোষের কিছু, বলছি এটি খেলার জন্য হাসপাতালের আশপাশে অনেক জায়গা আছে।
চাঁদপুর টাইমসের যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আশিক বিন রহিমের ফেসবুক ওয়াল থেকে সংগৃহীত।
২৭ নভেম্বর, ২০১৮
এরইমধ্যে এ পোস্টে বিভিন্নজন নানা মন্তব্য করছেন , Zahidul Hoque বলেছেন ‘ভাল দৃষ্টি দিয়ে দেখলে এটাও একটি ভাল কাজ। কেননা রোগীদের কিছু সময়ের জন্য মনোরঞ্জন হল। আর খেলাটা হচ্ছে রাতে! শীতকালে রোগীর অভাবে অনেক হাসপাতালে নাজুক অবস্থা হয়! এটা মনে হয় আপনি অবগত হননি!’
চাইম পাটওয়ারী বলেছেন, ‘এদের কাছে সাধারণ জনগণ জিম্মি। কিছু বললেই তার বাবা দাদারা এসে আন্দোলন করে। শুভবুদ্ধি উদয় হোক. ’ Dulal Chakroborty বলছেন, বিষয়টা দুঃখজনক! হাসপাতাল কতৃপক্ষের সুনজরে আনা উচিৎ।