চাঁদপুর

নিষিদ্ধ কারেন্ট জালেই নিধন হচ্ছে জাটকা

আগে কারেন্ট জাল দিয়ে জাটকা, মা ইলিশ ও নদীর ছোট প্রজাতির মাছ নিধন করা হতো। সময়ের পরিবর্তনে এ জালের ব্যবহার বহুগুন বেড়েছ।

বর্তমানে অনেক কৃষকই কারেন্ট জাল তাদের ফসলকে পাখিদের হাত থেকে রক্ষা করা জন্য ব্যবহার করে থাকে।  এই জাল দিয়ে কৃষক তাদের ফসলগুলো ঢেকে দেয়। এতে করে কারেন্ট জালে আটকা পরে দেশীয় প্রজাতির অনেক পাখির নির্মম মৃত্যু হচ্ছে।

সরকার ইতোমধ্যে কারেন্ট জাল নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এতে করে এ জাল এখন বিক্রয় এবং ব্যবহার সম্পূর্ণরুপে বেআইনি।

কিন্তু কিছু অসাধু জেলে প্রসানের চোখ ফাঁকি দিয়ে এখনো কারেন্ট জাল ব্যবহার করে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে এসব জার নদী থেকে জব্দ করা হচ্ছে। এ আটক হচ্ছে জেলে। কিন্তু ধরাছোঁয়ার বাহিরে থেকে যাচ্ছে কারেন্টজাল প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতারা।

জাতীয় সম্পদ ইলিশ রক্ষায় জাটকা সংরক্ষণে সরকার পদ্মা-মেঘনার চাঁদপুর নৌ-সীমার ৩ মাসের অভয়া শ্রম ঘোষণা করা হয়েছে। অভয় আশ্রমকে সফল করা জন্য সরকারের প্রশাসন যখন কঠোর ভূমিকার পালন করছে। মৎস্য সংরক্ষরণ আইনে অনেকে জেলেকে অর্থদ-, কারাদ- দেয়া হচ্ছে।

ঠিক সে মুহূর্তে এক শ্রেণির অসাধু জেলে গোপনে এবং প্রকাশ্যে নিষিদ্ধ কারেন্ট জালেই ইলিশ নিধন করে যাচ্ছে। এ ধরনের একটি দৃশ্য চাঁদপুর বড় স্টেশন মাছ ঘাটের উল্টেদিকে ডাকাতিয়া নদীর পুরাণবাজার এলকার থেকে ধারণ করা হয়েছে।

আশিক বিন রহিম[/author]

: আপডেট ৭:২৭ পিএম, ১৯ এপ্রিল  ২০১৬, মঙ্গলবার

ডিএইচ

Share