নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের যোগ্যতা অর্জন করতে হয়। এ পর্যন্ত ১৭টি নিবন্ধন পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী- নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণের হার ৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ।
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের ২০২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনটি চলতি বছরের আগস্ট মাসে প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, প্রথম থেকে ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনে আবেদনকারী প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৯৮ লাখ ৮৩ হাজার ৫ শ ৭৭ জন। তাদের মধ্যে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬ লাখ ৭৬ হাজার ৬ শ ৬২ জন, যা শতকরা হারে ৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ।
প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১৪তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় আবেদন করেছিলেন ৯ লাখ ২৩ হাজার ৫ শ ৫৪ জন। তাদের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ২ লাখ ৯ হাজার ৮ শ ৭৫ জন। লিখিত পরীক্ষায় পাস করে মৌখিকের জন্য নির্বাচিত হন ১৯ হাজার ৮ শ ৬৩ জন। আর চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ১৮ হাজার ৭ শ ৯ জন।
১৫তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় আবেদন করেছিলেন ৮ লাখ ৭৬ হাজার ৩৩ জন। তাদের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ১ লাখ ৫২ হাজার প্রার্থী। মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন ১৩ হাজার ৩ শ ৪৫ জন। চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ১২ হাজার ৯ শ ১ জন।
১৬তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় আবেদন করেছিলেন ১১ লাখ ৭৬ হাজার ১ শ ৯৬ জন। তাদের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন দুই লাখ ২৮ হাজার ৭শ জন। মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন ২২ হাজার ৩ শ ৯৮ জন। চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ২০ হাজার ১ শ ২১ জন।
১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় আবেদন করেছিলেন ১১ লাখ ৯৩ হাজার ৯ শ ৭৮ জন। তাদের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ১ লাখ ৫১ হাজার ৪ শ ৩৬ জন। মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন ২৬ হাজার ২ শ ৪২ জন। চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ২৫ হাজার ২ শ ৪০ জন।
চাঁদপুর টাইমস
৮ ডিসেম্বর ২০২৪
এজি