চিন্তাসূত্র শুন্যতায়, পশুত্বের নগ্ন দহনে
কামনার দীর্ঘ নাগ, না শব্দটি দাঁতমুখের যুগ্নতায় খনন করে কী চায়!
লোলুপ অধিকার।
হাঁ শব্দটি বিকলাঙ্গ, অযোগ্য, অপাত্রস্ত
তাই হয়তো সম্প্রদান না হয়ে-জেগেছিল-
তবুও হাঁ, হাঁ চাই। কিন্তু-
যৌক্তিক শব্দ সুড়ঙ্গ- ‘না’ দীর্ঘতায় –
তবুও ঘাটের মড়া নড়ে না, সরে না।
আড়পেতে দখলে উন্মাদ,দোল খায় পবিত্র ‘না ‘শব্দের গায়।
দীর্ঘ প্রহরায়-
সিদ্ধান্তের রক্তচাপাতি নিয়ে দৌড়ে গিঁট বেঁধে আকড়ে নেয় , উদ্ধৃতি দেয়।
কেন? না! হাঁ চাই! নচেৎ চিবিয়ে খাবো হৃদপি-।
নিশ্চিত বোকা, অথবা বসবাস। কিন্তু জানা তো বৈধ ছিল।
বোকার স্বর্গে অস্পরীরা আসে না, বেরোয় না
ইন্দ্রমোদী! হাঁ বলে না; তবুও জোর! জোর।
ওরা বোঝে এ তো দেহের হাঁফুর, এই তো গেলে
আলো নিভিয়ে ক্ষনেক পরে, খুঁজবে অন্ধকার।
অতএব, নয় ভর আপনার।
একদিন-
লম্পটের দা দাড়ায় মনপুরীর গায়
বিশ্বাস ঠুকরে ওঠে, সে নাকি তাকে ভাবতো
হৃদপি- নিবেদনে ধুকতো, বড্ড চাই বলতো।
কিন্তু –
অসম্ভব হয়ে ধরা দেয়, আঁতকে ওঠে তাবৎ শরীর খাবলে খাবলে যখন
মাংস- মাংস চিবোয়। খননে- নিক্তে তুলে- লাল মাংস। দৃশ্যান্তর –
শকুনেরা ভয়ে পালায়, সে তোলে হজম ডেকুর।
কাঁদায়, স্তব্ধতায়, অসম্বব নিঠুরতায়-
ফ্লাস প্রস্তুতের তোলপাড় ,ওঠাও আরে তাড়াহুড়ো
বড় বিস্ময়! এ মুহূর্তের দৃশ্যটা চাই!
প্রশ্ন দিলাম, জবাবটা উপযোগী, কত দৃশ্য বন্দী হলে
জেগে ওঠবে মানবিক স্লোগান। আর কত- হলে;
নারীর খনন শেষে তুমি বলবে, সে আমার গর্ভধারিণী গোত্র বিন্যাস।
তা সত্ত্বেও যদি চলে না’ শব্দের খনন- তাহলে-
আপত্তি বিব্রত।
কবি : শাহমুব জুয়েল : আপডেট, বাংলাদেশ সময় ৫:০০ এএম, ২০ নভেম্বর ২০১৬, রোববার
ডিএইচ