চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে র্দীঘদিন ধরে বোরো-আমন ধানের চাষ করে তেমন সফলতা না পেলেও এবার তিন মাসি ধান চাষ করে সফলতার মুখ দেখছেন কৃষক। কৃষকরা বলছেন নতুন এ জাতের ধানের চাষে কম সময় লাগে।
অন্যদিকে ক্ষেতে তেমন একটা রোগ ও পোকামাকড়ের আক্রমণ নেই। আর খুব কম খরচে অধিক ফসল ঘরে তুলতে পারছেন তারা। মৌসুমী ধান চাষ থেকে খুবই নগণ্য কৃষক এই ধান চাষ করে থাকেন।
মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, নতুন জাতের এ ধান ফসলের মাঠে পেকে যাওয়ায় হাসি ফুটে উঠেছে কৃষকদের মুখে। আবার কোন কোন কৃষক আনন্দের সাথে পেকে যাওয়া ধান কাটাও মাড়াইয়ের কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
উপজেলার ১০ নং গোবিন্দপুর ইউনিয়নের চর রাগব গ্রামের কৃষক দেলোয়ার ও মহি উদ্দিন বলেন, আমন ও বোরো ধানের ফসল কাটার পর মাঠের জমি খালি থাকে। এ জাতের ধান চাষ করে বাড়তি আয়ের উৎস যোগায় আমাদের।
৪ নং ইউনিয়নের ঘড়িহানা গ্রামের কৃষক মো. মোস্তফা জানান, প্রথমবারের মতো এ জাতের ধান চাষ করেছি। ক্ষেতে ব্যাপক ফসল হয়েছে।
২ নং বালিথুবা ইউনিয়নের সানকি সাগর গ্রামের আব্বাস উদ্দিন মিয়াজী বলেন তিন মাসের ফসল সময় লাগে কম। মৌসুমী ধান ফসলের কোন ক্ষতি হয় না।বরং খিল জমিতে বাড়তি ফসল হয়।
স্টাফ করেসপন্ডেট