গাজীপুর ও খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীরা আজ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণায় নামছেন। এদিকে প্রার্থিতা চূড়ান্ত হওয়ায় আজ মঙ্গলবার প্রতীক প্রার্থীদের মধ্যে বরাদ্দ করা হবে।
তবে, আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় প্রতীকেই নির্বাচনের প্রতীক হিসেবে আগে থেকেই চূড়ান্ত রয়েছে। বাকিদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার পরই প্রার্থীরা আজ থেকে আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণায় নামতে পারবেন।
যদিও নিয়ম ভঙ্গ করে অনেকে আগে থেকেই প্রচারণা শুরু করেছেন অনেকে। তবে শেষ মুহূর্তে সামালেচনার মুখে আচরণ বিধিমালা সংশোধন না হওয়ায় আওয়ামী লীগ চাইলেও মন্ত্রী বা এমপিরা প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না।
ইতোমধ্যে বিএনপির প্রার্থীদের পাশাপাশি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে সেনা মোতায়েনের দাবি জানিয়েছে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা।
এ বিষয়ে খুলনার রিটার্নিং কর্মকর্তা ইউনূচ আলী বলেন, মঙ্গলবার থেকে প্রার্থীদের প্রচারণা শুরু হবে। আচরণ বিধি যাতে মেনে মনোনীত প্রার্থীরা তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করেন সে জন্য তাদের প্রতি অনুরোধ জানানো হচ্ছে। কারণ আচরণ বিধি লঙ্ঘিত হলে কেউ ছাড় পাবে না।
জানা গেছে, গাজীপুরে দুই মেয়র প্রার্থীসহ ৩১জন সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী এবং ৩জন সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন মেয়র পদে ৭ জন, সংরক্ষিত আসনে ৮৪ এবং সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৫৬ জন।
খুলনায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন ৩৪ জন কাউন্সিলর প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিলেও কোনো মেয়র প্রার্থী প্রত্যাহার করেননি। ৩১টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৪৮ জন এবং সংরক্ষিত ১০টি ওয়ার্ডে ৩৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
কলের কন্ঠ