বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান যুক্তরাজ্যে চিকিৎসাধীন তারেক রহমানের ৯ম কারামুক্ত দিবস ৩ সেপ্টেম্বর।
২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি ওয়ান-ইলেভেনের জরুরি সরকার ক্ষমতাগ্রহণের পর জিয়া পরিবারের বড় সন্তান ও বিএনপির তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করে।
দীর্ঘ পৌনে দুই বছর কারাভোগের পর ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য জামিনে মুক্তি পান তিনি। ৮ দিন পর ১১ই সেপ্টেম্বর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া জামিনে মুক্তির পর উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যান তিনি। এরপর থেকে সেখানেই অবস্থান করছেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তারেক রহমানের কারামুক্তির ৯ম দিবস উপলক্ষে, চাদঁপুর জেলা বিএনপির সাবেক সহ-স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক, পৌর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহীম জুয়েল বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংহঠনসহ সকল নেতাকর্মীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।
এক প্রেস বিবৃতিতে তূণমূল নেতাকর্মীর আস্থার প্রতীক তথা চাঁদপুর বিএনপির প্রাণ পুরুষ কাজী মোহাম্মদ ইব্রাহীম জুয়েল সকল জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী এবং আপামর জনগণকে শুভেচ্ছার পাশাপাশি আগামি দিনের গণতন্ত্র মুক্তি আন্দোলনে রাজপথে থাকার দূঢ় প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে আসার অনুরোধ জানান।
বিবৃতিতে ইব্রাহীম জুয়েল বলেন, ‘বাংলাদেশকে নেতৃত্বশুন্য করার চক্রান্তের অংশ হিসেবে তারেক রহমানসহ জিয়া পরিবারের ওপর অত্যাচার নির্যাতনের খড়গ চালানো হচ্ছে। বাংলাদেশের জাতীয়বাদী শক্তির আগামি দিনের আশা ভরসা হচ্ছেন তারেক রহমান। তার নেতৃত্বেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ কাংখিত গন্তব্যে। এজন্য চক্রান্তকারীরা জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে জেল জুলুম হুলিয়াসহ অপপ্রচার চালাচ্ছে। আওয়ামী অপপ্রচার গোয়েবলসীয় মিথ্যাচারকেও হার মানিয়েছে। কিন্তু এসব করে লাভ হবে না। বাংলাদেশের ১৫ কোটি মানুষের নেতা হিসেবে বীরের বেশে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান।’
‘অত্যাচার নির্যাতন করে তারেক রহমানের জনপ্রিয়তাকে ঢেকে রাখা যাবেনা।’
: :আপডেট, বাংলাদেশ সময় ৬:১০ পিএম, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৬, শুক্রবার
ডিএইচ