বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৫৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলীয় বিএনপি। ২০ নভেম্বর শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত চলে এই সভা।
ভিডিও বার্তা ও পত্র পাঠের মাধ্যমে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বিদেশী রাজনীতিবিদ জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এদের মধ্যে রয়েছেন জাপান সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বর্তমান মন্ত্রী ও ফরেন রিলেশন কমিটির চেয়ারম্যান ও মালেশিয়ার রাজনীতিবিদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি জাতীয় স্হায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান এবং ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত আলোচক ছিলেন , অধ্যাপক আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, প্রাক্তন উপ-উপাচার্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, কবি আবদুল হাই শিকদার, সদস্য, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল, প্রফেসর ডা: ফরহাদ হালিম ডোনার, সদস্য, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল ও নির্বাহী পরিচালক, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন এবং আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জ্বল, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি, বিএনপি।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ডক্টর শাকিরুল ইসলাম খান শাকিলের পরিচালনায় ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং মধ্যপ্রাচ্য সাংগঠনিক সমন্বয়ক সৌদি আরব পশ্চিমাঞ্চল বিএনপির সভাপতি আহমদ আলী মুকিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন মালেশিয়া বিএনপির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার বাদলুর রহমান খান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডঃ খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমানের ৫৬তম জন্মদিন আজ। জন্মদিনের এই শুভক্ষণে দলের লাখ লাখ নেতাকর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ী ও আমার পক্ষ থেকে তাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। কায়মনোবাক্যে তার দীর্ঘায়ু কামনা করি।’
মোশাররফ বলেন, ‘১/১১-এর মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীনের অবৈধ সরকার এবং তাদের দোসরদের গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে বিদেশের মাটিতে চিকিৎসারত রয়েছেন তারেক রহমান। দেশ ও জাতিকে স্বৈরাচারের অন্যায়-অপকর্মের ছোবল থেকে রক্ষা করে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় তারেক রহমানের অবদান দলের নেতাকর্মীদের কাছে অনন্য প্রেরণা।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এই মূহুর্তে সবচেয়ে যোগ্য মেধাবী দূরদৃষ্টি সম্পন্ন রাজনৈতিক নেতা তারেক রহমান। ১৯৮৮ সালে নিজ জেলা বগুড়ার গাবতলী থানা বিএনপির একজন সাধারণ সদস্য হিসাবে তাঁর আনুষ্ঠানিক রাজনীতি শুরু। বিএনপি পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এছাড়া ১৯৯১, ১৯৯৬ এবং ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিশেষ অবদান রাখেন দেশ বরেণ্য এই তরুণ নেতা। স্বৈরাচারী হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ নির্বাচিত বিএনপি সরকারকে বন্দুকের নলে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে, বিএনপির সেই চরম ক্রান্তিকালে আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির হাল ধরেন। বিএনপি ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল এবং জাতীয়তাবাদী যুবদলকে সাথে নিয়ে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, অগ্নিঝরা দুঃসময়ে স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে মহাসংগ্রামে নেতৃত্ব দেন। সেই কঠিন সময়ে সদ্য কৈশরোত্তীর্ণ তারেক রহমান ছাত্রাবস্থায় তাঁর মায়ের পাশে থেকে বিএনপি পুনর্নিমাণে অনেক সহযোগিতা করেছেন, যা বিএনপির ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
বেগম সেলিমা রহমান বলেন, জাতীয়তাবাদী শক্তিকে গতিময়তাদানের জন্য তারেক রহমানের রাজনীতিতে আর্বিভাব। যিনি বুকের গভীরে লালন করেন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ। আব্রাহাম লিঙ্কন এর প্রদর্শিত গণতন্ত্রই তাঁর প্রথম পছন্দ, “জনগণের জন্য, জনগণের দ্বারা, জনগণের শাসন, যা কখনো পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হবেনা। তাঁর স্বপ্ন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে তিনি শুরুতেই ছুটে গিয়েছেন সাধারণ মানুষের কাছে। পথে প্রান্তরে হেঁটে বেড়িয়েছেন তিনি। এই আদর্শ অনুপ্রেরণা তিনি লাভ করেছেন তাঁর পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এর কাছ থেকে। পিতার আদর্শ ও কর্মসূচি হৃদয়ে ধারণ করে দেশপ্রেমের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে সত্য-ন্যায় ও কল্যাণের পথে এগিয়ে যাবার প্রত্যয় নিয়েছেন আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা তারেক রহমান।
ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, কঠিন দুঃসময়ে তারেক রহমান রাজনীতিতে আগমন করেন, তাঁর সেই আগমন ছিল রাজনীতির বদ্ধঘরে খোলা জানালার মত, যে জানালা দিয়ে রাজনীতির বদ্ধ ঘরে ঢুকতে পেরেছিল একমুঠো মিষ্টি সুবাতাস। রাজনীতিতে তারেক রহমানের আগমনে তখনকার ছাত্র-যুবক-শ্রমিক, তথা সকল তরুণ কর্মীদের মাঝে উদ্দীপনার সৃষ্টি করেছিল, জাতীয়তাবাদী আদর্শের সৈনিকেরা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতিচ্ছবি দেখেছিলেন তাঁর মধ্যে। কর্মে-কথায়-আচরণে তৃণমূল নেতাকর্মী, সাধারণ মানুষের মনে আশা-ভালোবাসার সঞ্চার করেছিলেন তিনি। যে ভালোবাসা এখনও অটুট অম্লান রয়েছে।
অধ্যাপক আ ফ ম ইউসুফ হায়দার বলেন বহুদলীয় গণতান্ত্রিক রাজনীতির মানসপুত্র তারেক রহমান। বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন সকাল সৃষ্টির জন্য তাঁর আগমন। তারেক রহমান এবং তার অনুগামি জাতীয়তাবাদী শক্তির চাওয়া নির্বাচন কেন্দ্রিক বহুদলীয় গণতন্ত্র। আজ বাংলাদেশে গণতন্ত্র অবরুদ্ধ। দেশে চলছে একদলীয় ফ্যাসিবাদী শাসন। এই ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন থেকে আমরা মুক্ত হতে চাই। তারুণ্যের প্রতীক বুদ্ধিদীপ্ত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব তারেক রহমান আমাদের মুক্ত করবেন, নতুন আলোর পথ দেখাবেন। বাংলাদেশের ধ্বংসপ্রাপ্ত গণতন্ত্রের ভঙ্গস্তুুপ থেকে ফিনিক্স পাখির মতো তাঁর উত্থান হোক জন্মদিনে এই প্রবল প্রত্যাশা বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী আপামর মানুষের।
আবদুল হাই শিকদার বলেন, তারেক রহমান এমনই একজন নেতা যার বহুমুখি প্রতিভায় দেশের জনগণের কাছে অতি প্রিয়। বিএনপিসহ সাধারণ মানুষের কাছে তিনি একজন জনপ্রিয় নেতা। জনগণকে আপন করে নেয়ার যাদুকরী ক্যারিষমেটিক নেতৃত্ব মার্জিত ব্যবহারের কারণে আর এসব গুণাবলী তাকে বিষ্ময়কর জনপ্রিয়তার অধিকারী করে তুলে। তারেক রহমান এদেশের মা, মাটি ও মানুষের সন্তান। এই দেশের মা, মাটি ও মানুষকে কেন্দ্র করেই তার সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ড শুরু করেন। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পথ ধরেই শহর কেন্দ্রিক রাজনীতিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিয়েছিলেন হাটে, মাঠে-ঘাটে, গ্রামে-গঞ্জে। এই কারণেই তৃণমূল রাজনীতির প্রাণপুরুষ হয়ে উঠেন তারেক রহমান। তারেক রহমান রাজনীতিতে এসে বুঝতে পেরেছিলেন দেশের উন্নয়ন চাইলে গ্রামে-গঞ্জের উন্নয়ন করতে হবে। তাই তিনি পিতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পথ অনুসরণ করেই গ্রাম-গঞ্জের পথে-প্রান্তে ঘুরে বেড়িয়েছেন। তিনি গ্রাম অঞ্চলের কৃষক-মজুর-খেটে খাওয়া গরীব-দু:খী মানুষের কাছে গিয়ে তাদের সুখ-দুঃখ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। দু:খী মানুষের কাছে দাঁড়িয়েছেন। তারেক রহমান বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীদের মাঝে সেতুবন্ধন তৈরী করতে তৃণমূল ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন করেছিলেন।
প্রফেসর ডা: ফরহাদ হালিম ডোনার বলেন,তারেক রহমানের অভাবনীয় জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ওয়ান ইলেভেনের সরকার গভীর চক্রান্তের নীলনক্সার চক একেছিল। তার নির্মম বলি হন আধুনিক রাজনীতির এই আইডল। সেনা নিয়ন্ত্রিত সরকার তাকে গ্রেফতার করে নির্মম নির্যাতন করে। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে আরো অনেক মিথ্যে মামলায় জড়িত করেছে। এই অবৈধ বাকশালি সরকার অনেক চেষ্টা করেও একটি মামলা প্রমাণ করতে পারেনি।
আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জ্বল বলেন, ৫৬তম জন্মদিনে ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র নায়ক তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান’র জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি। ভবিষ্যৎ এ দেশনায়ক সুস্থ হয়ে বীরের বেশে দেশে ফিরে আসবেন এবং দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করবেন, ইনশাআল্লাহ।ভোটারবিহীন বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতার মসনদ থেকে নামাতে ‘গণজাগরণের’ প্রত্যাশা করছি। তিনি বলেন, ‘শুধু একটা সুযোগ একটা পরিবেশের অপেক্ষায় আছি। একটি গণজাগরণের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে বিদায় করে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র একাত্তরের যে স্বপ্ন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হলে আমাদের নেতা তারেক রহমান সুন্দর পরিবেশে দেশে ফিরে আসতে পারবেন। গণতন্ত্র ফেরাতে পারলে জনগণের স্বপ্ন তথা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারব।
সভাপতির বক্তব্যে সৌদিআরব বিএনপির সভাপতি আহমদ আলী মুকিব বলেন বর্তমান বিশ্ব রাজনীতির সাথে দক্ষিণ এশিয়া ও বাংলাদেশের চলমান রাজনীতি ও আগামীর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে শহীদ জিয়ার সুযোগ্য উত্তরসূরী হিসেবে তারেক রহমানই বিশ্বনেতার আসনে সমাসীন হয়েছেন- এশিয়া ও প্রবাসী বিএনপি ও বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এবং সচেতন প্রবাসীরা সেটাই মনে করেন। তারেক রহমান শুধু বাংলাদেশের নেতা নয় তিনি এখন বিশ্বনেতা ,বিশ্বসভায় আগামী দিনে বাংলাদেশের ভাবমুর্তি তুলে ধরবেন ও দক্ষিন এশিয়ার উন্নয়নে আগামী দিনে এক নতুন চিন্তাভাবনার সুচনা করবেন।
দোয়া মাহফিলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আরোগ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুস্থ্যতা কামনা এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
পাশাপাশি দেশে বিদেশে ও দলের নেতাকর্মী যারা করোনাসহ অন্যান্য রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও অসুস্থদের আশু সুস্থতা কামনায় মহান রাব্বুল আল আমিনের দরবারে দোয়া করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মালেশিয়া বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এডভোকেট সিমকী ইমাম, কেন্দ্রীয় স্চ্ছোসেবক দলের উপদেষ্টা আসকির আলী, সৌদিআরব পূর্বাঞ্চল বিএনপি সভাপতি আকম রফিকুল ইসলাম, ক্বারী আব্দুল হাকিম, তাজুল ইসলাম গাজী, বশির সরকার, সৌদিআরব পশ্চিমাঞ্চল বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান তফন, কাতার বিএনপির সভাপতি আবু ছায়েদ, সাধারন সম্পাদক শরিফুল হক সাজু; কুয়েত বিএনপির আহবায়ক মাস্টার নুরুল ইসলাম, সদস্য সচিব শওকত আলী; আরব আমিরাত বিএনপির সভাপতি জাকির হোসেন, সাধারন সম্পাদক আব্দুস সালাম তালুকদার; বাহরাইন বিএনপির সভাপতি সাবের আহমদ, সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম চুন্নু, ওমান বিএনপির সভাপতি ঈসা চৌধুরী; জর্ডান বিএনপির সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন, সাধারন সম্পাদক বিল্লাল খান, লেবানন বিএনপির সাবেক সভাপতি মফিজুল ইসলাম বাবু, ওয়াসিম আকরম।
মীর রেজাউল করিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক, জাপান বিএনপি এম জামান সজল সভাপতি দক্ষিন কোরিয়া বিএনপি, আমেরিকা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সরাফত হোসেন বাবু সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু ম্যারিল্যান্ড বিএনপির সদস্য কবিরুল ইসলাম কবিরুল ইসলাম, আবু সায়েদ আহমদ সাধারণ সম্পাদক যুবদল আমেরিকা, রেজাউল আজাদ ভুইয়া সাধারণ সম্পাদক নিউইয়র্ক সিটি যুবদল, বেলজিয়াম বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন বাবু, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আলম হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক হারুনুর রশিদ, আয়ারল্যান্ড বিএনপি সভাপতি হামিদুল নাসির, স্পেন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম পংকি, ফিনল্যান্ড বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জামান সরকার মনির, শামসুল গাজী, মবিন মোহাম্মদ, ইতালী বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শাহ তৌহিদ কাদের, খলিলুর রহমান খোকন, অস্ট্রিয়া বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মাসুদুর রহমান মাসুদ, কেন্দ্রীয় মহিলা দলের আন্তর্জাতিক সম্পাদক মমতাজ আলো, মাহবুব আলী খান স্মৃতি সংসদ ইউরোপীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আহমদ সাদিক, এডভোকেট শরিফুল ইসলাম লিটন ব্রাক্ষনবাড়িয়া জেলা বিএনপি নেতা,মালদ্বীপ বিএনপি সাধারণ সম্পাদক এমরান হোসেন প্রিন্স সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল হাসান, আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি সংসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী চৌধুরীসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
প্রতিবেদক:সাগর চৌধুরী, সৌদি আরব,২২ নভেম্বর ২০২০