চাঁদপুরের রসুইঘর রেষ্টুরেন্ট এন্ড পার্টি সেন্টারের স্বত্ত্বাধিকারী ও স্বেচ্ছাসেবী মোঃ জাহিদুল হক মিলন একটি মামলায় সম্প্রতি তার পুলিশের হাতে আটক বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
১৪ আগস্ট শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো একটি বিবৃতিতে তিনি জানান, আমি মোঃ জাহিদুল হক মিলন স্বত্ত্বাধিকারী রসুইঘর রেষ্টুরেন্ট এন্ড পার্টি সেন্টার। আমি গত ২০১৪-১৫ সালে একটি সমিতির কম্পিউটার অপারেটর হিসাবে দায়িত্ব পালন করি। দায়িত্ব পালন করাকালীন সময়ে একটি চেক আমার নিকট হতে নিয়ে তা একজন গ্রাহক চেক ডিজওনার মামলা প্রদান করেন। মামলা নং- ৩৪৫/২০১৬ (এস.সি)।
যা গত ২০১৯ সালের জুন মাসে রায় প্রদান করা হয়। রায়ের উপর আপিল করার জন্য আমি গত ০৮.০১.২০ সালে সোনালী ব্যাংকের ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে ১,৯০,০০০ টাকা জমা প্রদান করি। যার ট্রেজারি নং-৩২৩।
পরবর্তীতে বিভিন্ন জটিলতায় এবং গত বছর হতে এই বছর পর্যন্ত লকডাউন থাকায় দীর্ঘদিন কোটের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। সেহেতু বর্তমানে জজকোর্ট আদালতের নিয়ম অনুযায়ী মামলার আপিল না হওয়ায় তা থানায় ওয়ারেন্ট হিসেবে পাঠানো হই।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত ৮ আগস্ট ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশের ওয়ারেন্ট কার্যক্রমে আটকের পর উক্ত মামলায় ১১ আগস্ট জজকোর্ট চাঁদপুর হতে জামিন গ্রহণ করি, ঐদিন হইতে আমি অদ্যাবধি পর্যন্ত নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে দায়িত্বরত রয়েছি।
বিগত কিছুদিন যাবৎ জামিনে আসার পরও কিছু সংখ্যক স্থানীয় ইলিকট্টনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াতে আমাকে জামিন না দিয়ে জেলা কারাগারে প্রেরণ সংক্রান্ত ভুল তথ্য প্রচার করা হয়, যা সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি এর তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জ্ঞাপন করছি।
স্টাফ করেসপন্ডেট