কড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৫১.৩ শতাংশ ‘হ্যাঁ’ ভোট পেয়ে কার্যত আরও ১২ বছর প্রেসিডেন্টের আসন পাকা করে নিয়েছেন রেসিপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
তুরস্কের ইতিহাসে রাজনৈতিক পদ্ধতির সবচেয়ে বড় পরিবর্তন ঘটল। গণভোটে প্রেসিডেন্টের শাসিত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
বাতিল হয়ে গেল সংসদীয় গণতান্ত্রিক পদ্ধতি। কড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৫১.৩ শতাংশ ‘হ্যাঁ’ ভোট পেয়ে কার্যত আরও ১২ বছর প্রেসিডেন্টের আসন পাকা করে নিয়েছেন রেসিপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা, এর ফলে তুরস্কে একনায়কতন্ত্র শক্তিশালী হতে যাচ্ছে। কারণ গণভোটের রায়ে শক্তিশালী এরদোয়ান প্রেসিডেন্ট পদে থাকতে পারবেন অন্তত ২০২৯ সাল পর্যন্ত।
মধ্যরাতে এশিয়া ইউরোপের সীমান্তে মিশে থাকা তুরস্কে প্রবল জন উচ্ছ্বাস। নাশকতার আশঙ্কা উড়িয়ে কাতারে কাতারে মানুষ নেমে এসেছেন দেশটির রাজধানী আঙ্কারা শহরের রাস্তায়। গুরুত্বপূর্ণ শহর ইস্তাম্বুলেও জনতার ঢল। এরা সবাই ক্ষমতাসীন দল একেপি দল অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের সমর্থক। বেশকিছু এলাকায় বিরোধীদের সঙ্গে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানাচ্ছে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম।
সূত্র: কলকাতা টুয়েন্টিফোর।