বাংলাদেশের ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সীদেরকে টিকা দিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( হু ) সম্মতি দিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
আজ ১০ অক্টোবর রোববার দুপুরে রাজধানীর বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস মিলনায়তনে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের সাথে আমার সাক্ষাৎ হয়েছে। স্কুল শিক্ষার্থীদের টিকার বিষয়ে ওার পরামর্শ চাইলে তিনি আমাদের অনুমোদন দিয়েছেন।
জাহিদ মালেক বলেন, ‘ ১২ থেকে ১৭ বছরের শিশুদের শিগগিরই টিকার আওতায় আনা হবে। এ লক্ষ্যে আমাদের প্রস্তুতি চলছে। তাদেরকে ফাইজারের টিকা দেয়া হবে। আমাদের কাছে ৬০ লাখ ফাইজারের টিকা মজুদ আছে,আরও ৪০ লাখ ডোজ টিকা শিগগিরই পাবো। আমাদের টিকার কোন সংকট নেই ‘
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন,‘ ডিসেম্বর ও জানুয়ারির মধ্যে ৮ কোটি লোককে ডাবল ডোজ এবং মার্চ থেকে এপ্রিলের মধ্যে আরো ৪ কোটি ডাবল ডোজ টিকা দিতে সক্ষম হব। সর্বমোট ১২ কোটি লোককে ডাবল ডোজ দেয়া যাবে আগামি এপ্রিলের মধ্যে । এতে ৭০% মানুষ টিকার আওতায় আসবে।’
এ সময় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব লোকমান হোসেন মিঞা বলেন,‘২৬ কোটি ডোজ টিকা এর মধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। পৃথিবীর যে সব দেশে টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে । তাদের সকলের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি।
আগামি ডিসেম্বরের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক টিকা দেয়া হবে। করোনা এখন নিম্নমুখী। ২ % এসেছে। তবে আত্মহারা হওয়ার কিছু নেই।
বার্তা কক্ষ , ১০ অক্টোবর ২০২১
এজি