জাকের পাটির সকলপদ থেকে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি চাই

আবেগে আপ্লূত হয়ে জাকের পাটির বিভিন্ন পদ বহন করেন হাজীগঞ্জ পৌরসভার রান্ধুনিমুড়া এলাকার মো. আবুল কাশেম মোল্লা। বিশ্বওলি খাজাবাবা ফরিদপুরিকে ভালোবেসে ১৯৯৮ সালে জাকের পাটিতে যোগ দেন। তার পর থেকে দলের নীতিনির্ধারকেরা বিভিন্ন সময়ে তাকে শুধু ব্যবহার করেছে বিনিময়ে কিছু পায়নি বলে মনে চাপা ক্ষোভ। শারিরীক সমস্যা নিয়ে চিকিৎসা চালাতে গিয়ে পড়তে হয়েছে নানা হিমশিমে। বর্তমানে ব্যক্তিগত কারন দেখিয়ে জাকের পাটির বিভিন্ন পদ থেকে লিখিত ভাবে অব্যহতি চেয়ে আসলেও নেতারা পদ থেকে কোন অব্যহতি পত্রে স্বাক্ষর করছেনা বলে অভিযোগ আবুল কাসেমের।

সর্বশেষ গত ১৫ জুন ফেইসবুক লাইভে এসে আবুল কাশেম বাংলাদেশ জাকের পাটির যুব সেচ্ছাসেবক ফ্রন্টের জেলা সভাপতি, হাজীগঞ্জ পৌরসভার জাকের পাটির সভাপতি, উপজেলা জাকের পাটির যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও পৌর ১০ নং ওয়ার্ড জাকের পাটির সাধারন সম্পাদকসহ সকল পদ থেকে স্বেচ্ছায় অব্যহতি চেয়েছেন।

জাকের পাটির সকল পদ পদবী থেকে অব্যহতি চেয়ে তিনি আরো বলেন, আমি জাকের পাটিতে যোগদানের পূর্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে ১৯৯৬ সালের জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেই। পরবর্তী ২০০১, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে জাকের পাটির কোন প্রার্থী না থাকায় নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আসছি। আসন্ন নির্বাচনে আর লুকিয়ে ভোট দিবো না। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে জাকের পাটি থেকে অব্যহতি নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে যোগদান করলাম।

প্রতিবেদক: জহিরুল ইসলাম জয়, ১৭ জুন ২০২৩

Share