দুবাই থেকে ডেবিট কার্ড চুরি করে পাঠানো হয়েছিল বাংলাদেশে। পরে সেটি দিয়ে ১৩ লাখ টাকা তোলা হয়। বুথের ফুটেজ ভাইরাল হতেই অভিযুক্তদের আটক করা হয়েছে। টাকা উত্তোলনকারী অন্যতম অভিযুক্ত তানিয়া আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে ফাঁকি দিতে চেহারা পরিবর্তন করেছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি।
কার্ডটির মালিক দুবাই প্রবাসী সাইফুল ইসলাম। সাইফুলের কার্ডটি চুরি করেন তারই গাড়িচালক মামুন। চুরির পর তা দেন দুবাইয়ে আরেক বাংলাদেশি ও তার বন্ধু রাজুকে। রাজু কার্ডটি কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠান বাংলাদেশে স্ত্রী তানিয়ার কাছে। কার্ডের গোপন নম্বর আসে হোয়াটসঅ্যাপে। তা দিয়ে তোলা হয় টাকা। যা আবার যায় দুবাইতে।
ডিবি’র সিরিয়াস ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন বিভাগের উপ-কমিশনার মীর মোদদাছছের হোসেন বলেন, তারিখ অনুযায়ী কোন কোন তারিখে টাকা উত্তোলন হয়েছে, তার (টাকা উত্তোলনকারী) মোবাইল ফোন ও অন্যান্য তথ্য প্রযুক্তি যা ব্যবহার করা হয়েছে এগুলোর মাধ্যমে আমরা জানতে পারি তার সঙ্গে কারা কথা বলেছিলো। সেই ক্লু ধরে আমরা প্রথমে গ্রেফতার করি অভিযুক্ত মামুনকে।
বার্তা কক্ষ,১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০