চাঁদপুর সদর উপজেলার মৈশাদী ইউনিয়নের বাসিন্দা জাহিদ(২৬)। দুই কন্যা সন্তানের পিতা তিনি। দীর্ঘ দশ বছর যাবৎ গ্যাঙরিং বিরল রোগে আক্রান্ত তিনি। পেশায় একজন রাজমিস্ত্রি। তার একমাত্র পথচলার সঙ্গী স্ট্যান্ড। বর্তমানে তার কাজ করা মতো কেনো সামর্থ্য নেই ।
রাজমিস্ত্রি কর্মরত অবস্থায় তার পায়ে একটা পেরেট ঢুকে যায়। তারপর থেকে পায়ে ব্যাথ্যা শুরু হয়। সেই থেকে শুরু পায়ের ক্ষত হওয়া। পা থেকে হাত বর্তমানে তার হাতের অবস্থা ভালো। কিন্তু পায়ে গুরুতর অবস্থা।
চাঁদপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সরকারি জেনারেল হাসপাতালে বর্হিবিভাগে টিকিটে ক্রয় করে অনেক ডাক্তারের কাছ থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করেন। দিনের পর দিন তীব্র আকার ধারন করে এই রোগ । অর্থাভাবে ভালো চিকিৎসা করতে না পারায় তার এলাকার বাসিন্দারা কিছু টাকা উত্তোলন করে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতাল ,ঢাকা মেডিকেল,হৃদরোগ ইনস্টিটিউটসহ হাসপাতালের ডাক্তারদের পরামর্শ দুই পায়ে অস্ত্র পাচার করতে হবে। মোট টাকার পরিমান ৩ লাখ টাকা।
ডাক্তারা বলেন,যদি দ্রুত অস্রপাচার না করা যায় তাহলে দুপা কর্তন করে ফেলতে হবে জাহিদ হাটতে চায়,বাচঁতে চায় তার স্ত্রী এবং সন্তানদের নিয়ে। কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি মৈশাদীর জাহিদকে সুন্দর পৃথিবীতে নতুন একটি জীবন দান করলে জাহিদ উপকৃত হতো।
সহযোগিতা করতে হলে তার ভাতিজা ০১৮৪৬৯৯২৮৬২ নম্বরে কথা বলে ০১৮৪৬৯৯২৮৬২ বিকাশ পারসনাল নাম্বার টাকা পাঠাতে পারেন।
স্টাফ করেসপন্ডেট
২৪ এপ্রিল ২০১৯