বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা আর উৎকণ্ঠা শেষে ৭ জানুয়ারি রোববার সারাদেশের ন্যায় চাঁদপুরেও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। এ নির্বাচনে সরকার তথা আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল ভোটার উপস্থিতি বাড়ানো। দিনশেষে সে চ্যালেঞ্জ জয়ে অনেকটাই অপূর্ণতা রয়ে গেছে। চাঁদপুরের ৫টি সংসদীয় আসনের ভোট কেন্দ্রগুলোতে ভোটা শূন্যতা ছিলো চোখের পরার মত। তবে এরমধ্যে মতলব উত্তর ও দক্ষিণ উপজেলা নিয়ে গঠিত চাঁদপুর-২ আসনে আসনে এ অপূর্ণত ছিলো দৃশ্যমান।
আওয়ামী লীগের দুর্গ হিসবে খ্যাত এ আসনের অধিকাংশ কেন্দ্র সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে নদীর বিহীন ভোটার শূন্যতা। বেশিরভাগ কেন্দ্রে সকাল থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ভোট পরেছে গড়ে ১০ থেকে ১৫ ভাগ।
চাঁদপুর-২ আসনে কলাকান্দা ইউনিয়নের ৪টি, গজরা ইউনিয়নের ৩ টি, ফতেহপুর পূর্ব ইউনিয়নের ৭টি ও পশ্চিম ইউনিয়নের ৮টি কেন্দ্রেে প্রায় প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি ছিলো হতাশজনক। অধিকাংশ কেন্দ্রে নৌকা, লাঙ্গল, মশাল প্রার্থীর এজেন্ট চোখে পরলেও দেখা যায়নি স্বতন্ত্র প্রার্থীর ঈগল প্রতীকের এজেন্ট।
স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগলের এজেন্টের অনুপস্থিতির বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রে দায়িত্বরত প্রিজাইডিং অফিসার জানান তারা কেন্দ্রে আসেননি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর ২আসনে নৌকার প্রতিদ্বদ্বি হিসেবে এম ইসফাক আহসান (স্বতন্ত্র) ঈগল, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী নৌকা, মো. এমরান হোসেন মিয়া লাঙ্গল, মো. মনির হোসেন একতারা, ও মো হাছান আলী সিকদার মশাল প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন।
প্রতিবেদক: আশিক বিন রহিম, ৭ জানুয়ারি ২০২৪