চাঁদপুর পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনিত নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান জুয়েল ৩৪ হাজার ৮২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী বিএনপি মনোনিত ধানের শীষ প্রতীকে মেয়র প্রার্থী আক্তার হোসেন মাঝি পেয়েছেন ৩ হাজার ৬১৩ ভোট ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনিত হাত পাখা প্রতীকে মেয়র প্রার্থী মামুনুর রশিদ বেলাল পেয়েছেন ১ হাজার ২৩৩ ভোট।
সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে
১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ডে ফেরদৌসি আক্তার চশমা ৭ হাজার ১১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী ইশিতা বেগম ৬৭৭ ও ফারজানা ৪০৮ ভোট পেয়েছেন।
৪, ৫ ও ৬নং ওয়ার্ডে খালেদা বেগম ৪ হাজার ২২৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী শাহনাজ আলমগীর পেয়েছেন ৬১৭ ভোট।
৭ ৮ ৯নং ওয়ার্ডে ফরিদা ইলিয়াছ টেলিফোন প্রতীকে ৭ হাজার ৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী সরিয়তুলনেছা ৯৯৪ ভোট, আয়শা বেগম ২২৩ ও মনি বেগম ৮৪ ভোট পেয়েছেন।
১০ ১১ ১২নং ওয়ার্ডে আয়শা রহমান ৫,২৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী রেবেকা সুলতানা বকুল পেয়েছেন ৩ হাজার ০৫০ ভোট।
১৩ ১৪ ১৫নং ওয়ার্ডে শাহিনা বেগম ৪ হাজার ০৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী খাদিজা আক্তার ৩ হাজার ৩২৭ ভোট ও সানারারা বুলবুল পেয়েছেন ২ হাজার ৪৮৫ ভোট।
পুরুষ কাউন্সিলর পদে
১নং ওয়ার্ডে মোঃ আলী মাঝি ২৭০৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী আসলাম তালুকদার ৪৮ ভোট ও নুর মোঃ পাটওয়ারী পেয়েছেন ৩০ ভোট।
২নং ওয়ার্ডে মালেক শেখ ২ হাজার ৭২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী সিদ্দিকুর রহমান ঢালী ১১১ ভোট ও মোঃ সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ২৮ ভোট।
৩নং ওয়ার্ডে আব্দুল লতিফ গাজী ২ হাজার ৪১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী মোঃ শাহাদৎ হোসেন ১৫০ ও শহীদুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৯ ভোট।
৪নং ওয়ার্ডে মামুনুর রশিদ দোলন ১ হাজার ৯০৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী আব্দুর রহমান মিয়াজী পেয়েছেন ৪২ ভোট।
৫নং ওয়ার্ডে সাইফুল ইসলাম ১ হাজার ৩৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী আলমগীর মিয়াজী ২১ ভোট, মেহেদী হাসান বাচ্চু হাজি ১১ ভোট ও ইব্রাহিম ঢালী পেয়েছেন ২ ভোট।
৬নং ওয়ার্ডে সোহেল রানা ১ হাজার ৫০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থি বি এম নজরুল ২ ভোট ও বিপ্লব পেয়েছেন ৮ ভোট।
৭নং ওয়ার্ডে শফিকুল ইসলাম ২ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী আলী আহমেদ সসরকার ১১৫ ও জিয়া প্রধানিয়া পেয়েছেন ৩৫ ভোট।
৮নং ওয়ার্ডে হেলাল হোসেন ২ হাজার ৩২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী অালমগীর হোসেন ৩৭ ভোট, আবুল কালাম আজাদ ৩৫ ভোট ও হোসেন গাজী পেয়েছেন ৮০ ভোট।
৯নং ওয়ার্ডে চাঁন মিয়া মঝি ১ হাজার ৫২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী সেলিম মোল্লা পেয়েছেন ১৩৩০ ভোট।
১০নং ওয়ার্ডে ইউনুছ শোয়েব ১ হাজার ৮০০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী দেওয়ান মোঃ শাহজাহান ৫৯৫ ভোট, খোকন মজুমদার ২৭২ ভোট, আরিফুল ২৪৩ ভোট, ইউসুফ মিয়াজী ১৩৪ ভোট ও গিয়াস উদ্দিন রানা পেয়েছেন ৪২ ভোট।
১১নং ওয়ার্ডে ইকবাল হোসেন পাটওওয়ারী ১ হাজার ৮০২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী মাইনুল ইসলাম পেয়েছেন ৭৬৫ ভোট।
১২নং ওয়ার্ডে হাবিবুর রহমান ২ হাজার ০৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী শরীফ আহমেদ পেয়েছেন ২৯১ ভোট।
১৩নং ওয়ার্ডে আলমগীর গাজী ২ হাজার ৪৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী এ বি এম অারিফুল ইসলাম তালুকতদার পেয়েছেন ১১৫৯ ভোট।
১৪নং ওয়ার্ডে খায়রুল ইসলাম নয়ন ১ হাজার ২১৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী মোঃ মহসিন মজুমদার ১ হাজার ১৫৬ ভোট,হারুনুর রশিদ হাওলাদার পেয়েছেন ৬৩৪ ভোট।
১৫নং ওয়ার্ডে কবির হোসেন চৌধুরী ১ হাজার ৬৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী মালেক বেপারী পেয়েছেন ২৭ ভোট
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা তোফায়েল হোসেন নির্বাচনের ফল প্রকাশকালে বক্তব্যে বলেন, জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশ সুপার, নির্বাচিত ও প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী, সাংবাদিক সহ নির্বাচনের সাথে সম্পৃক্ত সকলকে ধন্যবাদ জানাই। বিশেষ করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সকল পর্যায়ের সদস্যবৃন্দকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবেদক:শরীফুল ইসলাম,১০ অক্টোবর ২০২০