চাঁদপুরের ৮ উপজেলায় এবার ৪ হাজার ৭ শ’৯০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন প্রকার শাক-সবজি হয়েছে ।
চাঁদপুর নদীবিধৌত ,আবহাওয়ার অনুকূল পরিবেশ , পরিবহনে সুবিধা, কৃষকদের বিভিন্ন প্রকার শাক-সবজি চাষে আগ্রহ, কৃষি বিভাগের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রযুক্তি ও বীজ প্রদান ,যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত, কৃষিউপকরণ পেতে সহজলভ্যতা, সার ও কীটন্শাক ব্যবহারে কৃষিবিদদের পরামর্শ , ব্যাংক থেকে সহজ শর্তে কৃষিঋণ প্রদান ইত্যাদি কারণে চাঁদপুরের বিভিন্ন প্রকার শা ক-সবজি চাষে অধিক আগ্রহী বলে জানা যায়।
এর ফলে চাষীরা ও স্থানীয় পর্যায়ের গৃহকর্তীরা প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি চাষাবাদ করে ।
চাঁদপুরের খামার বাড়ির সূত্রমতে, চাঁদপুর সদরে এবার উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা হলো- ২০ হাজার ৯ শ’ ৬৮ মে.টন ,মতলব উত্তরে ১৬ হাজার ৬ শ’ ৬০ মে. টন, মতলব দক্ষিণে ৬ হাজার ২ শ’ ৭২ মে. টন, হাজীগঞ্জে ১১ হাজার ৬ শ’ ৬৬ মে. টন, শাহারাস্তিতে ৬ হাজার ৭ শ’ ৬২ মে. টন, কচুয়ায় ৫ হাজার ৯৬ মে. টন, ফরিদগঞ্জে ১৩ হাজার ৫ শ’ ২৪ মে.টন,
এবং হাইমচরে ১২ হাজার ৯ শ’ ৩৬ মে.টন বিভিন্ন প্রকার শাক-সবজি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
বাজারে প্রচুর শাক-সবজির আমদানি লক্ষ্য করা গেছে।
]প্রতিবেদন- আবদুল গনি[
: আপডেট, বাংলাদেশ সময় ০৭:৩০ পিএম, ৪ জুন ২০১৬, শনিবার
ডিএইচ