চাঁদপুরের ব্যাংকগুলোতে ফেব্রুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত কৃষি ও দারিদ্রবিমোচন খাতে মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ ৬৫ কোটি টাকা ৩৯ লাখ ১৭ হাজার টাকা।
জেলার সোনালী,জনতা.অগ্রণী,কৃষি,কর্মসংস্থান,রূপালী ও বেসিক ব্যাংকে ওই টাকা মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে পড়ে রয়েছে । এর মধ্যে জেলার সব উপজেলায় ৯ শ’ ১০ টি অনিষ্পন্ন সার্টিফিকেট মামলার বিপরীতে ২ কোটি ৫২ লাখ ৫১ হাজার টাকা রয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে ,কৃষি ও দারিদ্রবিমোচন মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ তথ্য কৃষিঋণ কমিটির এক প্রতিবেদন জানা গেছে ।
সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের আঞ্চলিক কার্যালয়ের সূত্র মতে, সোনালী ব্যাংকের ২০ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ১৭ কোটি ৯১ লাখ টাকা । অগ্রণী ব্যাংকের ২১ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ১৬ কোটি ১৫ লাখ ৮৮ হাজার টাকা।
জনতা ব্যাংকের ১৫ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ৫ কোটি ৬ লাখ ৩৬ হাজার টাকা । বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ২৮ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ২০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ।
এছাড়াও কর্মসংস্থান ব্যাংকের ৪ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ৩ কোটি ৯১ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। রূপালী ব্যাংকের মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ১২ লাখ টাকা এবং বেসিক ব্যাংকের মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ১ কোটি ৭৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা ।
এ ছাড়াও জেলায় অবস্থিত ২৪টি বেসরকারি ব্যাংকে কম-বেশি হারে ৪৭ লাখ ৯৩ হাজার টাকা মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের খাতে পড়ে আছে।।
আবদুল গনি, ২ মে ২০২১