‘মাদকে না বলুন’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে নতুন কুঁড়ি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের আয়োজনে ২য় বারের মতো শুক্রবার বিকেল ৪ টায় চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মেহেদী উৎসব প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ বিভাগে এই মেহেদী উৎসব প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া প্রতিযোগীরা মঞ্চে বসে নিজেদের এক হাতকে তারা মেহেদীর রঙে রাঙিয়ে তোলে। পরে ৩টি বিভাগ থেকে বিচারকরা ৫ জন করে মোট ১৫জন প্রতিযোগিকে বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত করেন।
আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. চৌধুরী আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে ও সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাড. আবুল কালাম সরকারের পরিচালনায় পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রুশদী, চতুরঙ্গ সাংস্কৃতিক সংগঠনের মহা সচিব ও ইলিশ উৎসবের রুপকার হারুন আল রশিদ, বর্ণচোরা নাট্যগোষ্ঠির সাধারণ সম্পাদক শরীফ চৌধুরী, সমাজ সেবক আলমগীর শেখ, তারুণ্যের সহ-সভাপতি বিপ্লব সরকার প্রমুখ।
৩টি বিভাগে প্রায় অর্ধ শতাধিক নারী ও তরুণী উন্মুক্ত মঞ্চে নিজ হাতে মেহেদী লাগানোর প্রতিযোগিতায় অংশ গহণ করে। এর মধ্য থেকে বিচারকরা প্রতি বিভাগ থেকে ৫ জন করে মোট ১৫জন বিজয়ীর হাতে ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন অতিথিরা।
প্রতিযোগিতার বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন, চতুরঙ্গ সাংস্কৃতিক সংগঠনের মহা সচিব ও ইলিশ উৎসবের রুপকার হারুন আল রশিদ, বর্ণচোরা নাট্যগোষ্ঠির সাধারণ সম্পাদক শরীফ চৌধুরী, চাঁদপুর সংগীত নিকেতনের চিত্র প্রশিক্ষক মনির হোসেন মান্না, সমাজ সেবক আফিয়া আনজুম রাফা, ফাতেমা আক্তার, শিল্পী মজুমদার, রোমানা আক্তার, তানিয়া খান।
এর আগে অনুষ্ঠানের ফাঁকে ফাঁকে নৃত্য পরিবেশন করে নতুন কঁড়ি সাংস্কৃতিক সংগঠন, ঝিলমিল সাংস্কৃতিক সংগঠন, তারুন্য সাংস্কৃতিক সংগঠন, তরুণ নৃত্য একাডেমি ও হায়দারগঞ্জ নৃত্য একাডেমীর নৃত্য শিল্পীরা।
অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা অ্যাড. নুরুল হক কমল, ইয়াকুব বিন সায়েদ লিটন, সংগঠনের মিথিলা, সজনী, জুয়েল, স্বপ্না সহ অন্যান্যরা।
]আশিক বিন রহিম