Home / সারাদেশ / ঘাতক প্রেমিক রানুর মৃত্যুদন্ড
ঘাতক প্রেমিক রানুর মৃত্যুদন্ড

ঘাতক প্রেমিক রানুর মৃত্যুদন্ড

নবীগঞ্জের আলোচিত কলেজ ছাত্রী তন্নী রায়কে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামী রানু রায়ের মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২ টায় ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রেজাউল করিম এই রায় দেন। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত রানু রায় (২৭) নবীগঞ্জ পৌর এলাকার জয়নগর গ্রামের কানু রায়ের পুত্র। চাঞ্চল্যকর এই মামলার রায়ে সন্তোষ্টি প্রকাশ করে দ্রুত এ রায় কার্যকরের দাবী জানিয়েছেন তন্নীর পরিবার।

সূত্র জানায়, তন্নী রায় পৌর এলাকার শিবপাশা গ্রামের বিমল রায়ের কন্যা ও নবীগঞ্জ ডিগ্রী কলেজে ২০১৬ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হয়। বিগত ২০১৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বেলা দেড়টার দিকে তন্নী রায় নবীগঞ্জ শহরতলীর শেরপুর রোডস্থ ইউকে আইসিটি ইন্সটিটিউট কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বেড় হয়ে আর ফেরেনি। তার নিখোঁজের ঘটনায় নবীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরী করেন তন্নী রায় এর বাবা বিমল রায়।

সাধারণ ডায়েরী করার তিনদিনের মাথায় তন্নী রায়ের বস্তাবন্দি লাশ নবীগঞ্জ শহরতলীর একটি নদী থেকে উদ্ধার করে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ। হত্যাকান্ডের ২০ দিনের মাথায় ডিবি পুলিশ বি.বাড়িয়া থেকে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

পরদিন হবিগঞ্জের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্টেট আদালতে সে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করে এবং তন্নী হত্যাকান্ডের কথা স্বীকার করে। ওই সময় হত্যার কারণ হিসেবে রানু রায় স্বীকারোক্তিতে বলে- ‘তন্নীর সাথে দীর্ঘদিন ধরে তার প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। এর কারণে ১৭ সেপ্টেম্বর শনিবার প্রেমিক রানু রায়ের ডাকে সাড়া দিয়ে তন্নী কোচিং সেন্টারে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হয়ে তার বাড়িতে যায়। যাওয়ার পর তন্নীর সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বার্তার এক পর্যায়ে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। এ সময় রানু রায় তন্নীকে হাত দিয়ে জোরে আঘাত করে। এরপর তন্নীর গলায় রানু চেপে ধরলে এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে তন্নী মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে। অপরদিকে, তন্নীর ময়না তদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে- জোর পূর্বক ধর্ষণ করে গলা টিপে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।

এ দিকে, গত ১ ও ২ জানুয়ারী আইনজীবীদের যুক্তিতর্ক পর্ব শেষে সোমবার মামলার রায়ের দিন ধার্য করেন আদালত। আজ সোমবার সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম আলোচিত এই মামলার রায়ে আসামী রানু রায়কে ৩০২ ধারা মোতাবেক মৃত্যুদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং ২০১ ধারা মোতাবেক ৩ বছরের জেল ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৬ মাস জেল দেন। তন্নী রায়ের বাবা বিমল রায় জানান, আমার মেয়ে তন্নীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। আসামী রানুর মৃত্যুদন্ড রায় দেয়ায় আমরা সন্তুষ্ট। এ রায় দ্রুত কার্যকর করার জোর দাবি জানান তিনি।

নবীগঞ্জের আলোচিত কলেজ ছাত্রী তন্নী রায়কে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামী রানু রায়ের মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২ টায় ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রেজাউল করিম এই রায় দেন। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত রানু রায় (২৭) নবীগঞ্জ পৌর এলাকার জয়নগর গ্রামের কানু রায়ের পুত্র। চাঞ্চল্যকর এই মামলার রায়ে সন্তোষ্টি প্রকাশ করে দ্রুত এ রায় কার্যকরের দাবী জানিয়েছেন তন্নীর পরিবার।

সূত্র জানায়, তন্নী রায় পৌর এলাকার শিবপাশা গ্রামের বিমল রায়ের কন্যা ও নবীগঞ্জ ডিগ্রী কলেজে ২০১৬ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হয়। বিগত ২০১৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বেলা দেড়টার দিকে তন্নী রায় নবীগঞ্জ শহরতলীর শেরপুর রোডস্থ ইউকে আইসিটি ইন্সটিটিউট কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বেড় হয়ে আর ফেরেনি। তার নিখোঁজের ঘটনায় নবীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরী করেন তন্নী রায় এর বাবা বিমল রায়।

সাধারণ ডায়েরী করার তিনদিনের মাথায় তন্নী রায়ের বস্তাবন্দি লাশ নবীগঞ্জ শহরতলীর একটি নদী থেকে উদ্ধার করে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ। হত্যাকান্ডের ২০ দিনের মাথায় ডিবি পুলিশ বি.বাড়িয়া থেকে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

পরদিন হবিগঞ্জের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্টেট আদালতে সে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করে এবং তন্নী হত্যাকান্ডের কথা স্বীকার করে। ওই সময় হত্যার কারণ হিসেবে রানু রায় স্বীকারোক্তিতে বলে- ‘তন্নীর সাথে দীর্ঘদিন ধরে তার প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। এর কারণে ১৭ সেপ্টেম্বর শনিবার প্রেমিক রানু রায়ের ডাকে সাড়া দিয়ে তন্নী কোচিং সেন্টারে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হয়ে তার বাড়িতে যায়। যাওয়ার পর তন্নীর সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বার্তার এক পর্যায়ে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। এ সময় রানু রায় তন্নীকে হাত দিয়ে জোরে আঘাত করে। এরপর তন্নীর গলায় রানু চেপে ধরলে এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে তন্নী মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে। অপরদিকে, তন্নীর ময়না তদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে- জোর পূর্বক ধর্ষণ করে গলা টিপে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।

এ দিকে, গত ১ ও ২ জানুয়ারী আইনজীবীদের যুক্তিতর্ক পর্ব শেষে সোমবার মামলার রায়ের দিন ধার্য করেন আদালত। আজ সোমবার সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম আলোচিত এই মামলার রায়ে আসামী রানু রায়কে ৩০২ ধারা মোতাবেক মৃত্যুদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং ২০১ ধারা মোতাবেক ৩ বছরের জেল ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৬ মাস জেল দেন। তন্নী রায়ের বাবা বিমল রায় জানান, আমার মেয়ে তন্নীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। আসামী রানুর মৃত্যুদন্ড রায় দেয়ায় আমরা সন্তুষ্ট। এ রায় দ্রুত কার্যকর করার জোর দাবি জানান তিনি।

নবীগঞ্জের আলোচিত কলেজ ছাত্রী তন্নী রায়কে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামী রানু রায়ের মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২ টায় ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রেজাউল করিম এই রায় দেন। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত রানু রায় (২৭) নবীগঞ্জ পৌর এলাকার জয়নগর গ্রামের কানু রায়ের পুত্র। চাঞ্চল্যকর এই মামলার রায়ে সন্তোষ্টি প্রকাশ করে দ্রুত এ রায় কার্যকরের দাবী জানিয়েছেন তন্নীর পরিবার।

সূত্র জানায়, তন্নী রায় পৌর এলাকার শিবপাশা গ্রামের বিমল রায়ের কন্যা ও নবীগঞ্জ ডিগ্রী কলেজে ২০১৬ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হয়। বিগত ২০১৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বেলা দেড়টার দিকে তন্নী রায় নবীগঞ্জ শহরতলীর শেরপুর রোডস্থ ইউকে আইসিটি ইন্সটিটিউট কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বেড় হয়ে আর ফেরেনি। তার নিখোঁজের ঘটনায় নবীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরী করেন তন্নী রায় এর বাবা বিমল রায়।

সাধারণ ডায়েরী করার তিনদিনের মাথায় তন্নী রায়ের বস্তাবন্দি লাশ নবীগঞ্জ শহরতলীর একটি নদী থেকে উদ্ধার করে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ। হত্যাকান্ডের ২০ দিনের মাথায় ডিবি পুলিশ বি.বাড়িয়া থেকে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

পরদিন হবিগঞ্জের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্টেট আদালতে সে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করে এবং তন্নী হত্যাকান্ডের কথা স্বীকার করে। ওই সময় হত্যার কারণ হিসেবে রানু রায় স্বীকারোক্তিতে বলে- ‘তন্নীর সাথে দীর্ঘদিন ধরে তার প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। এর কারণে ১৭ সেপ্টেম্বর শনিবার প্রেমিক রানু রায়ের ডাকে সাড়া দিয়ে তন্নী কোচিং সেন্টারে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হয়ে তার বাড়িতে যায়। যাওয়ার পর তন্নীর সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বার্তার এক পর্যায়ে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। এ সময় রানু রায় তন্নীকে হাত দিয়ে জোরে আঘাত করে। এরপর তন্নীর গলায় রানু চেপে ধরলে এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে তন্নী মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে। অপরদিকে, তন্নীর ময়না তদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে- জোর পূর্বক ধর্ষণ করে গলা টিপে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।

এ দিকে, গত ১ ও ২ জানুয়ারী আইনজীবীদের যুক্তিতর্ক পর্ব শেষে সোমবার মামলার রায়ের দিন ধার্য করেন আদালত। আজ সোমবার সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম আলোচিত এই মামলার রায়ে আসামী রানু রায়কে ৩০২ ধারা মোতাবেক মৃত্যুদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং ২০১ ধারা মোতাবেক ৩ বছরের জেল ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৬ মাস জেল দেন। তন্নী রায়ের বাবা বিমল রায় জানান, আমার মেয়ে তন্নীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। আসামী রানুর মৃত্যুদন্ড রায় দেয়ায় আমরা সন্তুষ্ট। এ রায় দ্রুত কার্যকর করার জোর দাবি জানান তিনি।

নবীগঞ্জের আলোচিত কলেজ ছাত্রী তন্নী রায়কে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামী রানু রায়ের মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২ টায় ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রেজাউল করিম এই রায় দেন। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত রানু রায় (২৭) নবীগঞ্জ পৌর এলাকার জয়নগর গ্রামের কানু রায়ের পুত্র। চাঞ্চল্যকর এই মামলার রায়ে সন্তোষ্টি প্রকাশ করে দ্রুত এ রায় কার্যকরের দাবী জানিয়েছেন তন্নীর পরিবার।

সূত্র জানায়, তন্নী রায় পৌর এলাকার শিবপাশা গ্রামের বিমল রায়ের কন্যা ও নবীগঞ্জ ডিগ্রী কলেজে ২০১৬ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হয়। বিগত ২০১৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বেলা দেড়টার দিকে তন্নী রায় নবীগঞ্জ শহরতলীর শেরপুর রোডস্থ ইউকে আইসিটি ইন্সটিটিউট কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বেড় হয়ে আর ফেরেনি। তার নিখোঁজের ঘটনায় নবীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরী করেন তন্নী রায় এর বাবা বিমল রায়।

সাধারণ ডায়েরী করার তিনদিনের মাথায় তন্নী রায়ের বস্তাবন্দি লাশ নবীগঞ্জ শহরতলীর একটি নদী থেকে উদ্ধার করে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ। হত্যাকান্ডের ২০ দিনের মাথায় ডিবি পুলিশ বি.বাড়িয়া থেকে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

পরদিন হবিগঞ্জের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্টেট আদালতে সে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করে এবং তন্নী হত্যাকান্ডের কথা স্বীকার করে। ওই সময় হত্যার কারণ হিসেবে রানু রায় স্বীকারোক্তিতে বলে- ‘তন্নীর সাথে দীর্ঘদিন ধরে তার প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। এর কারণে ১৭ সেপ্টেম্বর শনিবার প্রেমিক রানু রায়ের ডাকে সাড়া দিয়ে তন্নী কোচিং সেন্টারে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হয়ে তার বাড়িতে যায়। যাওয়ার পর তন্নীর সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বার্তার এক পর্যায়ে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। এ সময় রানু রায় তন্নীকে হাত দিয়ে জোরে আঘাত করে। এরপর তন্নীর গলায় রানু চেপে ধরলে এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে তন্নী মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে। অপরদিকে, তন্নীর ময়না তদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে- জোর পূর্বক ধর্ষণ করে গলা টিপে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।

এ দিকে, গত ১ ও ২ জানুয়ারী আইনজীবীদের যুক্তিতর্ক পর্ব শেষে সোমবার মামলার রায়ের দিন ধার্য করেন আদালত। আজ সোমবার সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. রেজাউল করিম আলোচিত এই মামলার রায়ে আসামী রানু রায়কে ৩০২ ধারা মোতাবেক মৃত্যুদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং ২০১ ধারা মোতাবেক ৩ বছরের জেল ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৬ মাস জেল দেন। তন্নী রায়ের বাবা বিমল রায় জানান, আমার মেয়ে তন্নীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। আসামী রানুর মৃত্যুদন্ড রায় দেয়ায় আমরা সন্তুষ্ট। এ রায় দ্রুত কার্যকর করার জোর দাবি জানান তিনি।

বার্তাকক্ষ
৭ জানুয়ারি ২০১৯

Leave a Reply