চাঁদপুরে কচুয়া উপজেলার আশ্রাফপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মাসুদ এলাহী সুভাষ (৫০) কে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের মামলায় আটক করেছে কচুয়া থানা পুলিশ।
রোববার দুপুরে আটক চেয়ারম্যান কে আদালতে নেয়া হয়। পরে আদালত তাকে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
আটক চেয়ারম্যান ইউনিয়নের জগদিস দাসের ছেলে মাসুদ এলাহী সুভাষ। তিনি ১৯৮৯ সালে হিন্দু ধর্ম থেকে মুসলমান ধর্ম গ্রহণ করেন।
গত ৪ এপ্রিল মঙ্গলবার রাতে কচুয়া থানায় জগতপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ছাত্রীর পিতা সেলিম কাদির ৭ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরো ৭ জনের নামে একটি মামলা দায়ের করেন। যার নং-৪।
কচুয়া থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে মামলার প্রেক্ষিতে কচুয়া থানা পুলিশ ঢাকা মেট্রো পুলিশের সহায়তায় চেয়ারম্যান মাসুদ এলাহীকে ফকিরাপুল এলাকা থেকে আটক করে কচুয়া থানায় নিয়ে আসা হয়। রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।
চেয়ারম্যানের ভাতিজা হেলাল হোসেন মিলন জানায়, ‘তিনি থানা যুবদলের ১৪ বছর ধরে সাধার সম্পাদক ও আশ্বাফপুর ইউনিয়নের পরপর ৩ বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান। এটা একটা ষড়যন্ত্র। মিথ্যা মামলা দিয়ে তাকে হয়রানি করার জন্যই মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
এ সংক্রান্ত আগের প্রতিবেদনগুলো দেখুন-
কিশোরীকে আশ্রয় না দিয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে পিতার ধর্ষণ মামলা
পরিবার থেকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়া স্কুলছাত্রীর করুণ গল্প
প্রতিবেদক- মাজহারুল ইসলাম অনিক
আপডেট, বাংলাদেশ সময় ৪: ০৩ পিএম, ৯ এপ্রিল ২০১৭, রোববার
ডিএইচ