কচুয়ার কৃতি সন্তান, জাপান আওয়ামীলীগ শাখার সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক এজিএস ও বিশিষ্ট শিল্পপতি ইঞ্জি. মো. জসিম উদ্দিন বলেছেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও কচুয়ার উন্নয়নের রূপকার জননেতা ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি আমাদের সকলের অভিভাবক।
তাঁর নেতৃত্বে কচুয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা সাংগঠনিক ভাবে দলকে এগিয়ে নেবো। তিনি যতোদিন বাঁচবেন কচুয়ায় তাঁর বিকল্প কেউ হতে পারে না। ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর কচুয়াকে একটি শ্রেষ্ঠ উপজেলা হিসেবে দেশের মধ্যে পরিচিত করে তুলেছেন।
সোমবার (৯ জুলাই) দুপুরে কচুয়ায় কর্মরত জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় কর্মরত কয়েকজন সাংবাদিকদের সাথে সৌজন স্বাক্ষাত ও মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।
ইঞ্জি. জসিম উদ্দিন এর এক আত্মিয়ের বাড়ী বারৈয়ারা গ্রামে সৌজন্য স্বাক্ষাতকালে এসময় দৈনিক যুগান্তরের কচুয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক জিসান আহমেদ নান্নু’র সম্পাদনায় কচুয়ার বিভিন্ন পেশাজীবী লোকজনের সম্মিলিত মোবাইল গাইড হ্যালো কচুয়া দ্বিতীয় সংস্করনটি ইঞ্জি. জসিম উদ্দিনের হাতে তুলে দেয়া হয়।
এসময় কচুয়ার সিনিয়র সাংবাদিক, দৈনিক সংবাদের কচুয়া প্রতিনিধি মোঃ সফিকুল ইসলাম মোল্লা ও দৈনিক চাঁদপুর খবরের কচুয়া প্রতিনিধি ও সিনিয়র প্রেমিক ইসমাইল ইসমাইল হোসেন বিপ্লবসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
কচুয়া উপজেলার ২নং পাথৈর ইউনিয়নের মালিগাঁও গ্রামের অধিবাসী ও সাচার থানা বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক ইঞ্জি. মো. জসিম উদ্দিন সাংবাদিকদের সাথে আলাপ কালে কচুয়াবাসীকে নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তার লালিত বিভিন্ন স্বপ্নের কথা জানান।
অন্যদিকে ইঞ্জি. জসিম উদ্দিন প্রবাসে থেকেও কচুয়ার বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক মাসে বিভিন্ন মাদক বিরোধী ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজন করে কচুয়াবাসীর নজরে আসেন। তিনি বলেন, ১৯৮১ সালে মতলব দক্ষিন উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কাচিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে পরবর্তীতে ১৯৮৭ সালে সুদূর প্রবাসে জাপানে পাড়ি জমাই।
জাপানে প্রায় ৩০ বছর যাবৎ কর্মরত রয়েছি। কর্মের ফাঁকে ২-৪ বছর পর পর দেশে ছুটিতে আসি। দেশের মানুষকে নিয়ে ও জন্মস্থানকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখি। বর্তমানে স্ত্রী মিসেস. রোজিনা জসিম, পুত্রসন্তান ছিফাত জসিম, জয়া জসিম ও রাজিন জসিম নিয়ে আমার বসবাস। তিনি জানান, গত ৩ জুলাই ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে আসি।
নিজ গ্রাম মধুপুর এলাকায় মধুপুর স্কুল এন্ড কলেজ নামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করতে চাই। পাশাপাশি এলাকায় জসিম টাওয়ার প্রকল্প নামে একটি প্রতিষ্ঠান করার উদ্যোগ নিয়েছি। এর মাধ্যমে সামাজিক ও উন্নয়ন মুলক কাজ করা হবে। নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জনপ্রতিনিধি হলে সাধারণ মানুষের কাছে গিয়ে সেবা করা যায়।
তাই সুযোগ পেলে এবং কচুয়ার সর্বস্তরের মানুষ চাইলে আমাদের প্রিয় নেতা ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের হাত ধরে কচুয়ার মানুষের সেবা করতে চাই। এজন্য তিনি কচুয়াবাসী, সামাজিক সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী সংগঠন সহ সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা ও দোয়া চেয়েছেন।
প্রতিবেদক : জিসান আহমেদ নান্নু