চাঁদপুরের কচুয়া-সাচার-ঢাকা সড়কের বিআরটিসি বাস যাত্রী সাধারণের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কচুয়া থেকে সরাসরি ফ্লাই ওভার হয়ে গুলিস্তান যাতায়াত করায়, স্বল্প ভাড়া, আরাম, স্বাচ্ছন্দ ও এসি হওয়ায় এ বাসের কাউন্টারে যাত্রীদের ভীড় প্রতিনিয়ত লক্ষ্য করা গেছে।
সব মিলিয়ে বিআরটিসি বাস উদ্বোধনের পর থেকে এ সড়কে যাত্রীদের বিআরটিসির আরো কয়েকটি বাস বাড়ানোর দাবি জোরালো হয়ে উঠেছে।
কচুয়া-গৌরিপুর-ঢাকা সড়কে প্রায় দেড় যুগ ধরে সুরমা বাস এক চেটিয়া চলাচল করে আসছে। সম্প্রতি সময়ে কচুয়া-ঢাকা সড়কে বিআরটিসি বাস উদ্বোধনের পর সাধারণ যাত্রীদের মাঝে উৎসাহ উদ্দিপনা দেখা দেয়।
বাসগুলো আরামদায়ক হওয়ায় সাধারণ মানুষ বিআরটিসি বাস দিয়ে যাতায়াতের সুযোগ পাওয়ায় বর্তমান সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
যাত্রীদের অভিযোগ বিআরটিসি বাসের সংখ্যা কম হওয়ায় কচুয়া ও অন্যান্য কাউন্টার গুলোতে ঘন্টার পর ঘন্টা বাসের অপেক্ষায় বসে থাকতে হয়। দ্রুত ও আরামে যাতায়াতের জন্য ঢাকা-কচুয়া সড়কে আরো অন্তত ১০টি বিআরটিসি বাস বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে যাত্রীরা।
কচুয়া বিআরটিসি বাস কাউন্টার পরিচালক মো. মাহবুব আলম চাঁদপুর টাইমসকে জানান, ‘উদ্বোধনের পর থেকে যাত্রীরা আরো বাস বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছে।
এ সড়কে বর্তমানে মাত্র ৪টি বাস থাকায় অনেকটা প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এদিকে ঢাকা-কচুয়া-সাচার সড়কে আরো কয়েকটি বিআরটিসি বাস বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে সচেতন এলাকাবাসি।
প্রতিবেদক- জিসান আহমেদ নান্নু
: আপডেট, বাংলাদেশ সময় ১১: ৫০ পিএম, ১৬ জুলাই ২০১৭, রোববার
ডিএইচ