কচুয়ায় এইচএসসি ও আলিমে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮৬জন

সদ্য প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষায় চাঁদপুরের কচুয়ায় ৯টি কলেজ থেকে সর্বমোট ২ হাজার ১শ ৮১জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১হাজার ৭শ ৩৮জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। তন্মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ ৩৬ জন। পাশের হার ৮০%। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরেও ধারাবাহিকতায় শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে কচুয়ার হাসিমপুরে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী ড. মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজ। এ কলেজ থেকে এ বছর ১শ ৭৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহনে শতভাগ পাশসহ জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭২ জন। এছাড়া ড. মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজটি কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে ৫ম ও চাঁদপুর জেলার প্রথম স্থান অর্জন করেছে।

এছাড়া কচুয়া বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজ ৩৪৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩০৩ জন উত্তীর্ণ হয়, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন, পাশের হার ৮৬.৮২%। শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজ ১৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১৪৭ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪জন, পাশের হার ৮৩.০৫%। সাচার ডিগ্রি কলেজ ৩৪৯জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ২৮৩জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন, পাশের হার ৮১.০৯%। পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ ৪১৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ২৬৫জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন, পাশের হার ৬৩.৮৬%। নুরুল আজাদ কলেজ ৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ৬৩ জন, পাশের হার ৮১.৮২%। আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ ২৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ২৯৪ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪জন, পাশের হার ৯৯.৩২%। চাঁদপুর এম. এ খালেক মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ ৯৬জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৪জন উত্তীর্ণ হয়, জিপিএ-৫ পেয়েছে ০৩জন, পাশের হার ৯৭.৯২%। নিন্দপুর এম.কে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজ ২৪৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১১৫জন, পাশের হার ৪৬.৩৭%।

অন্যদিকে কচুয়ায় আলিম পরীক্ষায় ৪শ’ ২৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪শ’ ০৯জন কৃতকার্য হয়। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৫০ জন। যার পাসের হার ৯৬%। এ বছর উপজেলা মাদ্রাসা পর্যায়ে শীর্ষ অবস্থান করছে আশ্রাফপুর ফাজিল মাদ্রাসা। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে শতভাগ শতভাগ উত্তীর্ণ হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮জন।

প্রতিবেদক: জিসান আহমেদ নান্নু, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

Share