চাঁদপুর জেলা সদর থেকে প্রায় বাইশ কি.মি. পূর্বে অবস্থিত সমৃদ্ধ জনপদ হাজীগঞ্জ। এখানে রয়েছে দেশের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ কমপ্লেক্স। এক সময়ে বড় মসজিদ তথা বাজার এলাকাসহ পুরো এলাকাই ছিল হাজা-মজা, ডোবা-নালা, খাল-বিল নিয়ে, পরিবেস্টিত নিম্নভূমি।
সে কালে বর্তমান বড় মসজিদের মেহরাব সংলগ্ন একটু উঁচু ভূমিতে, পবিত্র আরধ ভূমি থেকে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে আগত, হয়রত মকিম উদ্দিন (রহ) পরিবার-পরিজন নিয়ে আস্তনা বা বসতি স্থাপন করেন। পর্যায়ক্রমে দু’ বা চার জন নব্য মুসলমান নিয়ে ‘চৌধুরী ঘাটে’ নামাজ আদায় করতেন।
তিনি অত্র অঞ্চলে ইসলামের আবাদ করায়, তার স্মৃতির সম্মানে এ গ্রামের নামকরণ হয় মকিমাবাদ। হযরত মকিম উদ্দিন (রহ.) এর নাতি, হযরত মনিরুদ্দিন মনাই হাজী (রহ.) সুন্নাতে রাসুল (স.) হিসাবে ব্যবসায়ী গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দোকান গড়ে তোলেন।
মুরিদান ভক্তদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় চৌধুরী ঘাটের পরিবর্তে ‘হোগলা হাটে নামাজ আদায় করতেন। ‘মনাই হাজী’ সাহেবের হাজী দোকানের সুখ্যাতিতে পর্যায়ক্রমিকভাবে হাজীর হাট, হাজীর বাজার থেকে আজকের হাজীগঞ্জ। হাজীগঞ্জ বাজার। তথা সমৃদ্ধ হাজীগঞ্জ।
আল্লার অলিগণের সুযোগ্য উত্তরাধিকারী হযরত মনিরুদ্দিন মনাই হাজী (রহ) দৌহিত্র আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) হযরত মকিমউদ্দিন (রহ) এর আস্তানা তথা নিজ মালিকানাধীন বাগান বাড়িতে প্রথমে একচালা খড়, অতঃপর ছন ও গোলপাতা দিয়ে দোচালা মসজিদ এবং তা প্রতিস্থাপন করে দো’চালা টিনের মসজিদ নির্মাণ করেন। এক পর্যায়ে আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) তাঁর দেখা স্বপ্ন বাস্তবায়নে বড় আকারে মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে মকবুলিয়াত লাভের আশায়, হজ্বব্রত পালন করতে গিয়ে আল্লাহর মেহেরবানীতে অকবরী হজ্ব লাভ করেন। হুজুর পাক (স:) এর পবিত্র রওজা শরীফ জিয়ারতসহ মদিনা, কুফা, বাগদাদ ইত্যাদি স্থানে বুজর্গানে দ্বীনের মাজার জিয়ারত করেন।
আল্লার অলিগণের সুযোগ্য উত্তরাধিকারী হযরত মনিরুদ্দিন মনাই হাজী (রহ) দৌহিত্র আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) হযরত মকিমউদ্দিন (রহ) এর আস্তানা তথা নিজ মালিকানাধীন বাগান বাড়িতে প্রথমে একচালা খড়, অতঃপর ছন ও গোলপাতা দিয়ে দোচালা মসজিদ এবং তা প্রতিস্থাপন করে দো’চালা টিনের মসজিদ নির্মাণ করেন।
এক পর্যায়ে আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) তাঁর দেখা স্বপ্ন বাস্তবায়নে বড় আকারে মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে মকবুলিয়াত লাভের আশায়, হজ্বব্রত পালন করতে গিয়ে আল্লাহর মেহেরবানীতে অকবরী হজ্ব লাভ করেন। হুজুর পাক (স:) এর পবিত্র রওজা শরীফ জিয়ারতসহ মদিনা, কুফা, বাগদাদ ইত্যাদি স্থানে বুজর্গানে দ্বীনের মাজার জিয়ারত করেন। আল্লাহর মেহেরবানীতে দৃঢ় মনোবল এবং স্বপ্ন পূরনের প্রত্যাশা নিয়ে দেশে ফিরে আসেন। মসজিদ নির্মাণের জন্য তিনি নিজ উদ্যোগে ইট ভাটা তৈরি করেন। উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু করেন।
আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) হযরত মাওলানা আবুল ফারাহ জৈনপুরী (রহ.) এর পবিত্র হাতে ১৩৩৭ বঙ্গাব্দে মসজিদের ভিত্তি স্থাপন করেন। হযরত মাও: আবুল ফারাহ জৈনপুরী (রহ.) এর পবিত্র হাতে মসজিদের উত্তর দক্ষিণ এবং পশ্চিমের ওয়ালে’সূরা ইয়াসিন’ এবং ‘সূরা জুময়া’ সন্নিবেশিত করে সকলের হৃদয় মন কেড়েছেন। আলো বাতির জন্য দৃষ্টি নন্দন ঝাড় বাতির গুচ্ছ ঝুলিয়ে দেন।
কারুককার্য খচিত দৃষ্টি নন্দন বড় মসজিদটি জন মনে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। মসজিদের ১ম অংশের কাজ শেষে ১৩৪৪ বঙ্গব্দে উক্ত মসজিদের প্রথম জুমার আজান এবং জুময়ার জামাতের উদ্বোধনী দিবসে প্রখ্যাত ৪জন মন্ত্রী শুভাগমন করেন; তারা হলেন সর্বজনাব-১/ তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ. কে. এম. ফজলুল হক, ২। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, নওয়াব মোশারফ হোসেন, ৪ নওয়াব জাদা খাজা নসরুল্লাহ প্রমুখ। তাদের আগমনে প্রত্যন্ত এ’ অঞ্চল ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নিয়েছে।
ইচ্ছেপূর্বে নির্মিত মসজিদ সংলগ্ন পূর্ব দিকে বিশাল ডোবা পুকুর ভরাটের পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। ভরাট কাজ শুরু করে তা শেষ করেন। আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) বাগদাদ শরীফে তাঁর দেখা, হযরত বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী (রহ.) মসজিদের খুঁটির আদলে আভ্যন্তরীনভাবে ৭৭টি আকর্ষণীয় পিলারের উপর দ্বিতীয় অংশ মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু করেন ।
পিলারের উপর ঝিনুকের মোজাইক বেষ্টিত করেন, মসজিদের ভিতর এবং বাহিরের ওয়ালে নিখুত নক্সার কারু কার্য সম্পাদন করে মসজিদের ২য় অংশের নির্মাণ কাজ শেষ করেন।
মসজিদের প্রথম ও দ্বিতীয় অংশ নির্মাণের অংশ হিসাবে মসজিদ সংলগ্ন পূর্ব দিকের সুউচ্চ মিনার গম্বুজসহ প্রবেশের প্রধান ফটকে বিশাল শাহী গেইট নির্মাণ করে আর্কষণীয় কারুকার্য সম্পাদন করেন।
৩য় অংশের কাজ শেষ করার মধ্য দিয়ে পুরো মসজিদ নির্মাণের কাজ শেষ করেন। অত্র এলাকাটি হাজা-মজা, ডোবা নালা-খাল বেষ্টিত নিম্নভূমি ছিল। সে কারণে ডোবা পুকুর একটির পর একটি ভরাট করতে হয়েছে। অতঃপর মসজিদের তৃতীয় অংশ অর্থাৎ মিনারার পূর্বাংশের বিশাল পুকুরটিও ভরাটের জন্য পরিকল্পনা গ্রহন করে ভরাটের কাজ শেষ করেন।
ইচ্ছেপূর্বে নির্মিত মসজিদ সংলগ্ন পূর্ব দিকে বিশাল ডোবা পুকুর ভরাটের পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। ভরাট কাজ শুরু করে তা শেষ করেন। আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) বাগদাদ শরীফে তাঁর দেখা, হযরত বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী (রহ.) মসজিদের খুঁটির আদলে আভ্যন্তরীনভাবে ৭৭টি আকর্ষণীয় পিলারের উপর দ্বিতীয় অংশ মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু করেন। পিলারের উপর ঝিনুকের মোজাইক বেষ্টিত করেন,মসজিদের ভেতর এবং বাহিরের ওয়ালে নিখুত নক্সার কারু কার্য সম্পাদন করে মসজিদের ২য় অংশের নির্মাণ কাজ শেষ করেন।
মসজিদের প্রথম ও দ্বিতীয় অংশ নির্মাণের অংশ হিসাবে মসজিদ সংলগ্ন পূর্ব দিকের সুউচ্চ মিনার গম্বুজসহ প্রবেশের প্রধান ফটকে বিশাল শাহী গেইট নির্মাণ করে আর্কষণীয় কারুকার্য সম্পাদন করেন। ৩য় অংশের কাজ শেষ করার মধ্য দিয়ে পুরো মসজিদ নির্মাণের কাজ শেষ করেন। অত্র এলাকাটি হাজা-মজা,ডোবা নালা-খাল বেষ্টিত নিম্নভূমি ছিল। সে কারণে ডোবা পুকুর একটির পর একটি ভরাট করতে হয়েছে। অতঃপর মসজিদের তৃতীয় অংশ অর্থাৎ মিনারার পূর্বাংশের বিশাল পুকুরটিও ভরাটের জন্য পরিকল্পনা গ্রহন করে ভরাটের কাজ শেষ করেন।
আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) ধর্ম-কর্ম বিষয়ক কার্যক্রমে মসজিদ নির্মানের পাশাপাশি দ্বীনি শিক্ষার লক্ষ্যে, শিক্ষিত দ্বীনদার মুসুল্লি গড়ে তোলার জন্য মসজিদের পাশাপাশি শুরুতেই মসজিদের দক্ষিণাংশে ‘মক্তব’ স্থাপন করেন। আরবী, ফার্সী উর্দু বাংলা, ইংরেজী পড়া শুনার জন্য ‘ইসলামীয়া মাদ্রাসা’ প্রতিষ্ঠা করেন পরবর্তীতে তা সরিয়ে মসজিদ সংলগ্ন পূর্বাংশে দা. উ. সিনিয়ার মাদ্রাসা নামে প্রতিষ্ঠা করেন। অতঃপর ভরাট মাঠের উত্তরে মাদ্রাসাটি পুনরায় স্থানান্তরিত হয়। উক্ত মাদ্রসা উন্নয়নে নতুনভাবে আরো জায়গা ওয়াকফ করে বর্তমানে কয়েক হাজার শিক্ষার্থীর দ্বীনি শিক্ষার বিদ্যাপীঠ হিসাবে আহমাদিয়া কামিল/মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত।
মিনারার পূর্বাংশের পুকুর, এর ভরাটকৃত অংশের পূর্বাংশে ‘হোগলা হাটের স্থানে’ বর্তমান আহমাদিয়া কাওমী মাদ্রাসাটি মাদ্রাসাতুল কোরআন, অতঃপর মনিরিয়া নূরানী মাদ্রাসা, মনাই হাজী রহ, হাফেজিয়া মাদ্রাসা বর্তমানে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী নিয়ে আহমাদিয়া কাওমী মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত। উভয় মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, দেশ এবং জাতীর কল্যাণে অবদান রেখে যাচ্ছে।
ধর্ম-কর্ম, শিক্ষা-দীক্ষা এবং দ্বীনি কার্যক্রমে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে অর্থ যোগানোর ক্ষেত্রে, আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে নিয়ত-মানত এবং দানের উপর নির্ভরশীলতার পরিবর্তে অর্থ যোগানের বিকল্প উৎস হিসেবে বিনিয়োগের প্রতি গুরুত্ব প্রদান করেন; এতে করে কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি হয়। বাজারে বেশ কিছু জায়গায় তিনি দোকান প্রতিষ্ঠা করেন।
আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) উত্তোরাধিকার হিসাবে পূর্ব পুরুষের জমি-জমা, সম্পদ সম্পত্তি ব্যবসা-বাণিজ্যের স্বত্বাধিকারী মালিক ছিলেন। তিনি বার্মা থেকে আমদানীকৃত তৈলের এজেন্সি, বার্মা থেকে আমদানীকৃত কাঠের আড়ৎ, চেরাগ বাতির যুগে মোমবাতী ফ্যাক্টরী, সাবানের ফ্যাক্টরী ইত্যাদির ব্যবসায়ী হিসাবে অনন্য উচ্চতায় সমাসীন ছিলেন। তিনি অত্র এলাকার স্বনামধন্য মুসলিম ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি বেশ কিছু জায়গাও খরিদ করেন।
আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) মানুষের চাহিদা বিবেচনায়, বাজারে সর্বসাধারনের আগমন ঘটানোর লক্ষ্যে, মসজিদের পাশাপাশি বাজারকে আকর্ষনীয় করার লক্ষ্যে বিভিন্নমুখী ব্যবসায়ী বসিয়ে, তাদেরকে সহযোগিতা দিয়ে, উৎসাহিত করেন।, হাজীগঞ্জ বাজারকে আকর্ষণীয় করার লক্ষ্যে আধুনিকায়নের সংযোজন ঘটান।
তিনি বিশাল অঞ্চলের মানুষের কাছে হাজীগঞ্জকে আকর্ষনীয় করে তুলতে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। কতটা বিস্ময়কর বিষয় যে, আহমাদ আলী পাটওয়ারী রহ. সে সময়ে, বিদেশ থেকে জেনারেটর আমদানী করে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহের ব্যবস্থা করেন। সে সময়ের জন্য এটি মোটেই সাধারল কোন বিষয় ছিল না। উৎপাদিত বিদ্যুৎ দিয়ে মসজিদ, দোকানসমূহ এবং নিজ বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করেন।
বৈদ্যুতিক আলো দিয়ে নিজের বাড়ি, দোকান এবং মসজিদ আলোকিত করে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছেন। আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) ধর্ম-কর্ম, শিক্ষা-দীক্ষা, বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অত্র এলাকায় আধুনিকতার ছোঁয়া জাগিয়েছেন। পাকা মসজিদ নির্মানের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য অত্র এলাকায় ইট ভাটা না থাকায় নিজেই ইট ভাটা তৈরি করেন। তিনি পাকা মসজিদ নির্মাণের জন্য ‘জাগ দেয়া পদ্ধতিতে’ স্বনির্মিত ইটভাটায় ইট তৈরি করেন।
কারুকার্য খচিত অনন্য অসাধারণ দৃষ্টিনন্দন নিখুঁত কর্ম দিয়ে মসজিদের ‘মেহরাব’ তৈরি করেন। বিদেশ থেকে আমদানিকৃত দৃষ্টিনন্দন বড় বড় ঝাড় ঝুলিয়ে অর্থাৎ এক এক ঝাড়ে বহু সংখ্যক মোমবাতি বসিয়ে, আলোর গুচ্ছ বাতির ঝাড় দিয়ে, নান্দনিক আলোর ব্যবস্থা করেন। পবিত্র জুময়ার খুতবায় ব্যবহারের জন্য কারুকার্যখচিত লাঠিটি হজ্ব থেকে ফেরার সময় নিয়ে আসেন।
সে সময়ে অজোপাড়া গাঁয়ের উক্ত মসজিদের প্রথম অংশের ফ্লোরে মার্বেল পাথর বা শ্বেতপাথর ব্যবহার করেন। মদিনা শরীফে মসজিদে নববীর ন্যায়, খুতবার আজানের জন্য নিখুত কর্মকুশলতায়, কাঠের উচু মঞ্চ, মসজিদের দ্বিতীয় অংশে স্থাপন করেন। অত্র অঞ্চলে প্রথম মাইকের ব্যবহার, চেরাগ বাতি এবং হারিক্যানের যুগে বিদ্যুতের জন্য জেনারেটর এর ব্যবস্থা করেন।
বৈদ্যুতিক আলো, বৈদ্যুতিক পাখা, রমজান উপলক্ষে সাইরেন- প্রভৃতি ঐ সময়ের জন্য ছিল অত্যাধুনিক। তিনি সে সময়কার অত্যাধুনিক দ্রব্য সামগ্রীর সংযোজন ‘ ঘটিয়ে বড় মসজিদ কেন্দ্রীক হাজীগঞ্জ তথা হাজীগঞ্জ বাজারকে অন্যদের দৃষ্টি আকর্ষন করতে মনের মাধুরী মিশিয়ে আধুনিকায়নের অনন্য উচ্চতায় উপনীত করতে অনুকরনীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। আল্লাহ পাক তাঁকে এবং তার -সহযোগীগনকে বেহেশতের উচু মাকাম দান করুন- আমিন।
তথ্য সূত্র : অধ্যক্ষ ড. মো.আলমগীর কবির পাটওয়ারীর সম্পাদনায় আহমাদ আলী পাটওয়ারী রহ. ওয়াকফ এস্টেট এবং হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ কমপ্লেক্স এর‘ ‘স্মারক গ্রন্থ ’। পর্ব-৭। সম্পাদনায়-সাপ্তাহিক হাজীগঞ্জ এর ভার-প্রাপ্ত সম্পাদক আবদুল গনি। ১৭ এপ্রিল ২০২৫, চাঁদপুর।
১৭ এপ্রিল ২০২৫
এজি