চাঁদপুরের ব্যাংকগুলোতে ফেব্রুয়ারি ২০২১-২০২২ পর্যন্ত কৃষি ও দারিদ্রবিমোচন খাতে মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ ৬৫ কোটি টাকা ৮৩ লাখ ৫৯ হাজার টাকা।
জেলার সোনালী,জনতা. অগ্রণী,কৃষি,কর্মসংস্থান,রূপালী ও বেসিক ব্যাংকে ওই টাকা মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে পড়ে রয়েছে । এর মধ্যে জেলার সব উপজেলায় ৮ শ’ ২৪ টি অনিষ্পন্ন সার্টিফিকেট মামলার বিপরীতে ২ কোটি ২৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকা রয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে,কৃষি ও দারিদ্রবিমোচন মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ তথ্য কৃষিঋণ কমিটির এক প্রতিবেদন জানা গেছে ।
সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের আঞ্চলিক কার্যালয়ের সূত্র মতে, সোনালী ব্যাংকের ২০ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ১৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা । অগ্রণী ব্যাংকের ২১ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ২০ কোটি ৩৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকা।
জনতা ব্যাংকের ১৫ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ৫ কোটি ৬ লাখ ৩৬ হাজার টাকা । বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ২৮ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ১৯ কোটি ৮ লাখ টাকা ।
এছাড়াও কর্মসংস্থান ব্যাংকের ৪ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ৬ কোটি ৩৭ লাখ ৩৭ হাজার টাকা। রূপালী ব্যাংকের মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ২৮ লাখ টাকা এবং বেসিক ব্যাংকের মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ১ কোটি ৭৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ।
এ ছাড়াও জেলায় অবস্থিত ২৪টি বেসরকারি ব্যাংকে কম-বেশি হারে ৩০ লাখ ৫২ হাজার টাকা মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের খাতে পড়ে আছে।।
আবদুল গনি,
১৯ফেব্রুয়ারি ২০২২
এজি