ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’র কারণে উপকূলীয় ঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোতে শুক্রবার ( ৩ মে ) সকাল থেকে দুপুর সাড়ে ১২ টা পর্যন্ত ৪ লাখ ৪ হাজার ২৫০ জনকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মো. শাহ কামাল।
শুক্রবার ৩ মে সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’র সর্বশেষ অবস্থা ও প্রস্তুতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
শাহ কামাল বলেন,‘সন্ধ্যার মধ্যে ২১ থেকে ২৫ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। আমাদের আশ্রয় কেন্দ্রের সংখ্যা ৪ হাজার ৭১টি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক খান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা.এনামুর রহমান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী মুথ্য সচিব নজিবুর রহমান,তথ্য সচিব আব্দুল মালেক,স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো.আসাদুল ইসলাম।
এদিকে ঘূর্ণিঝড়ের কারণে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে ৭ নম্বর, চট্টগ্রাম বন্দরে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত এবং কক্সবাজারে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলেছে বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ বলেন,‘ ইতোমধ্যে ‘ফণী’র অগ্রভাগ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। সন্ধ্যা নাগাদ এটি বাংলাদেশ অতিক্রম শুরু করতে পারে।’
চাঁদপুর টাইমস ডেস্ক
মে ৩,২০১৯
Chandpur Times | চাঁদপুর টাইমস Top Newspaper in Chandpur