মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি ও সে দেশের সামরিক বাহিনীর প্রধান মিন অং হাইংয়ের বিরুদ্ধে একটি প্রতীকী বিচার অনুষ্ঠিত হয়েছে ইরানে। বিচারে সু চি ও হাইংয়ের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা নির্যাতন ও জাতিগত নিধনসহ নানা অপরাধের প্রমাণ হাজির করা হয়।
ইরানের যে ‘পপুলার কোর্ট’-এ বিচারের আয়োজন করেছে, তা মূলত আদালত নয়- প্রতীকী আদালত। এটি তেহরানের ইমাম সাদেক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আয়োজন।
বিচারে অং সান সু চির ১৫ বছরের জেল এবং সেনাপ্রধান মিন অং হাইংয়ের ২৫ বছরের জেল হয়েছে।
প্রতীকী আদালতে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে পরিচালিত মিয়ানমারের সরকার ও সেনাবাহিনীর নানা নির্যাতন, গণহত্যা, আটক করা, নিষ্ঠুরতা ও অমানবিক নানা কার্যক্রমের বর্ণনা করা হয়।
দুজন ইরানি আইনজীবী মিয়ানমার সরকারের পক্ষ অবলম্বন করেন।
আদালতে উপস্থাপিত বিভিন্ন তথ্যে দেখা যায়, মিয়ানমার সরকারের নির্যাতনে বহু রোহিঙ্গাকে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে। এছাড়া ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গাকে শরণার্থী হিসেবে পালিয়ে যেতে হয়েছে।
(কালের কন্ঠ)
নিউজ ডেস্ক
: আপডেট, বাংলাদেশ সময় ১: ২৫ পি.এম, ১৫ ফেব্রুয়ারি২০১৮, বৃহস্পতিবার।
এএস.
Chandpur Times | চাঁদপুর টাইমস Top Newspaper in Chandpur