খুব কম মানুষকেই পাওয়া যাবে যাদের শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা নেই। আর তাদের একটি অন্যতম ধারণা থাকে যে, এটি বংশগত একটি রোগ, যার ফলে রোগটি আর ভালো হবে না। কিন্তু এ রোগ সম্পর্কে একটু সচেতনতা হলেই পেতে পারেন মুক্তি। চলুন জেনে নেয়া যাক কীভাবে প্রতিরোধ করা যায় অ্যাজমাকে।
ধুলোবালি
আমাদের আশেপাশে প্রচুর ধুলোবালি উড়েছে। ঘরের সোফা সেট থেকে শুরু করে কম্পিউটারের কোনায় জমে থাকা ধুলোও আপনার অ্যাজমা সৃষ্টির অন্যতম কারণ। তাই বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহার করুন এবং ঘরের আসবাবপত্র রাখুন পরিষ্কার। এতে আপনি প্রতিরোধ করতে পারেন আপনার অ্যাজমা জনিত সমস্যা।
এসি
বাইরের তাপমাত্রা এবং ভেতরের তাপমাত্রায় পার্থক্য বেশি হলে তা শরীরে মানিয়ে নিতে কষ্ট হয়। আর সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয় এয়ার কন্ডিশনের (এসি) মাঝে থাকলে। আপনার শ্বাস নিয়ে সমস্যা শুরু হয় তাপমাত্রার পার্থক্যর কারণে। তাই চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব এসি থেকে নিজেকে দূরে রাখতে।
জানালা
আপনি হয়তো বাতাসের জন্য জানালা খোলা রেখেছেন। কিন্তু আদো কি তা আপনার জন্য ভালো কিছু নিয়ে আসছে? বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায় যে, বাইরের ধুলোবালি ঘরে প্রবেশ করছে আর শ্বাস কষ্টের সৃষ্টি করছে। তাই দিনের শুরুতে আর রাতের দিকে জানালা খোলা রাখুন। যাতে ধুলোবালি প্রবেশ করতে না পারে।
স্বাস্থ্য ।। আপডটে, বাংলাদশে সময় ৪: ৫১ পিএম, ৪ নভেম্বর ২০১৬, শুক্রবার
এইউ