চাঁদপুরেরর ফরিদগঞ্জে বিভিন্ন দিবসে শহীদ মিনার ও স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর অবহেলা অযত্নে পড়ে থাকে। শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে অবাদে বিচরণ করছে গরু-ছাগল। স্মৃতি স্তম্ভের চারপাশে সীমানা প্রাচীর থাকলেও তা থাকে অরক্ষিত অবস্থায়।
সচেতন সবার প্রশ্ন, বাঙ্গালি জাতির বীর সন্তানদের স্মরণার্থে নির্মিত এ স্মৃতিস্তম্ভ ও শহীদ মিনারের মর্যাদা রক্ষার্থে ফরিদগঞ্জ উপজেলার সংশ্লিষ্ট প্রশাসন বিষয়টির দিকে দৃষ্টি দিবেন কি?
সোমবার (২ জানুয়ারি) দুপুরে ফরিদগঞ্জ আলিয়া মাদ্রাসা পাশে অবস্থতি স্মৃতিস্তম্ব এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শহীদ মিনার ও স্মৃতি স্তম্ভকে আড়াল করে সীমানা প্রাচীরের সামনের অংশ দখল করে আছে ফুটপাতের হকার ও কামারারা। হঠাৎ করে দেখে বুঝার উপায় নেই এখানে শহীদ মিনার ও স্মৃতি স্তম্ভ আছে।
বিভিন্ন দিবসে আয়োজনের একাদিন পূর্বে এসবের প্রতি নজর দেয়া হলেও পরে তার রক্ষণাবেক্ষণে কারোই যেনো দৃষ্টি থাকে না। তাই সাধারণ মানুষদেরও এর প্রতি গুরুত্ব থাকে না।
এতে করে ভাষা শহীদ ও স্বাধীনতার মহান মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা ভূলণ্ঠিত হচ্ছে বলে মনে করেন মুক্তিযোদ্ধা প্রেমিকদের।
এদিকে ফরিদগঞ্জের গৌরবোজ্জ্বল শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নাম তালিকা মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের রক্ষণাবেক্ষণে প্রশাসনের দৃষ্টি না থাকায় ক’জন মুক্তিযোদ্ধাকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে।
ছবি ও প্রতিবেদন : আতাউর রহমান সোহাগ।। আপডটে, বাংলাদশে সময় ৭ : ০০ এএম, ৩ জানুয়ারি ২০১৭ সোমবার
ডিএইচ