বর্তমানে বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দলের নেতাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য হল। নিজ নিজ এলাকায় অবস্থান করা এবং কার কিসের অভাব তাহা দূর করা। যে দল যত বেশী মানুষের উপকার করবেন। তত বেশি মানুষ আপনাকে মূল্যায়ন করবেন। বর্তমানে বাংলাদেশে ৪৭৭৫ টি ইউনিয়ন আছে। সব কয়টাতে সব দলের কমিটি আছে, কমিটির সভাপতি আছেন। উনারা যদি আগের তাদের মতো না হয়ে নিজে ভাল কাজ করেন এবং খারাপ কাজগুলো করতে না দেন। মানুষ নিজেই আপনার মতো নেতাকে খুজে বের করে নিবে। ১৫ শত বৎসর আগের মানুষ আর এখনকার মানুষ এক নয়।
এখন বিজ্ঞানের যুগে মানুষ আপন পর বুঝে। বর্তমানে দেশে একটা উপসর্গ দেখা দিয়েছে! সেটা হল চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই! এটা বন্ধ করতে হবেই আর এটা বন্ধ করা একেবারেই সহজ। যেমন আগে বাবা-দাদাদের যুগে দেখেছি প্রতি গ্রামে গ্রামে রাতে পাহারা দিতো। এখনো তাহা চালু রাখলে চুরি ডাকাতি হবে না। একটি মহল চাচ্ছে বিভিন্নভাবে বর্তমানকে অযোগ্য বানাতে। কিন্তু আমরা যোগ্য হবই। আমরা সারা বিশ^কে দেখাবো আমরা পারি, আমি আমার চাঁদপুর বাসীকে অনুরোধ করবো আসুন আমরা বাংরাদেশে প্রথম আমাদের প্রসাসী ভাইদের স্ত্রী সন্তানদের বাড়িঘর, জান-মালের নিরাপত্তা দেই। আর একটা কথা-আজকাল কেন যেন আমাদের ছেলেগুলো স্কুল কলেজের মেয়ে গুলোকে আপন বোন মনে করতে পারে না। তারা যদি একটু আদর স্নেহ দিত তাহলে এত আত্মহত্যা-ধর্ষন কিছুই হতো না।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র বাবারা আমার একটা অনুরোধ তোমাদের কাছে তোমরা সারা বাংলাদেশে ২২-৩০ বছরের মধ্যে যারা আছে তোমরা ১ মাসের মধ্যে ১৮ কোটি মানুষ থেকে ১০ লক্ষ জোয়ান বিবাহ কর যৌতুক ছাড়া। বাবা তোমরা এত বড় কাজ করতে পেরেছ সেটা হল শেখ হাসিনার মতো স্বৈরাচারকে বিদায় করতে পেরেছ। আর এই কাজটা করিয়া বিশ^ বাসিকে দেখাও। এবার আমরা ইতিহাস গড়লাম। ইতিহাসের পাতায় লিখা হইয়া থাকিবে তোমাদের নাম। একটা কথা শোন বাবারা আমি যখন এলাকায় হোমিও ডাক্তারী করতাম তখন আমার এলাকায় কারো শরীরে টিউমার দেখলেই তাহার চিকিৎসা করিতাম আল্লাহর রহমতে ভাল হইয়া যাইতো। বর্তমানে আমি গ্রামে নাই, ঢাকায় আছি। শুনলাম আমার গ্রামের ২ জন মানুষদের টিউমার থেকে ক্যান্সার হয়ে গেছে। টিউমার দুই রকমের হয় একটা হল সারকোমা এটা দেহের সুন্দর নষ্ট করে কোন খতি করে নাই। আর যেটা কার্সোনোমা তাহা দেখা দেওয়ার পর চিকিৎসা দিতে দেরি হলে ক্যান্সার থেকে তাকে বাচানো যাবে না। এই রোগ হলে আমার মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করিবেন। আমি গরীবদের বিনা পয়সায় সেবা দেব। আমার জন্য সকলে দোয়া করবেন।
লেখক: ডা: মো: মোশাররফ সরকার, গ্রাম: আটোমোড়, কচুয়া, চাঁদপুর।