Home / কৃষি ও গবাদি / ১৭ জেলায় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুক্রবার
Exam_1
ফাইল কপি

১৭ জেলায় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুক্রবার

চাঁদপুর টাইমস নিউজ ডেস্ক :

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিকের জন্য সহকারী শিক্ষক নিয়োগে ১৭ জেলায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে শুক্রবার। বিকেল ৩টা থেকে ৪টা ২০ মিনিট পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানানো হয়েছে।

জেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে জয়পুরহাট, চুয়াডাঙ্গা, মাগুরা, শেরপুর, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, রাজবাড়ী, মাদারীপুর, লক্ষ্মীপুর, কক্সবাজার, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, পঞ্চগড় ও বাগেরহাট। এ জেলাগুলোতে মোট আবেদনকারী দেড় লাখ।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, লিখিত পরীক্ষা ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রণীত প্রশ্নপত্র অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে। সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা সম্পন্নের জন্য পরীক্ষার কার্যক্রম তদারকি করতে মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট অধিদফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

ইতোমধ্যে বৈধ সকল প্রার্থীদের পরীক্ষা সংক্রান্ত তথ্য মোবাইলের মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া অনলাইনে http://dpe.teletalk.com.bd ঠিকানায় গিয়ে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে।

পরীক্ষায় ওএমআর শীট পূরণের নির্দেশনাবলী এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) পাওয়া যাবে।

পরীক্ষার হলে পরীক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র ছাড়া পরীক্ষা কেন্দ্রে কোন বই, উত্তরপত্র, নোট বা অন্য কোন কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন ও ভ্যানেটি ব্যাগ, পার্স, ইলেকট্রনিক্স ঘড়ি বা যে কোন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ইত্যাদি সঙ্গে নিতে পারবেন না। যদি কোন পরীক্ষার্থী উল্লিখিত দ্রব্যাদি সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করে তাকে তাৎক্ষণিক বহিষ্কার করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ডিসেম্বর মাসে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তি জারি করে।

শিক্ষক নিয়োগ : প্রতারণা থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় অপর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এক শ্রেণীর প্রতারকচক্র বা প্রতিষ্ঠান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিয়ে থাকে। এ প্রতারকের ব্যাপারে সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বানও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

এতে আরও বলা হয়, ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। নিয়োগ সংক্রান্ত সরকারি বিধি ও নীতিমালা অনুসরণ করে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে উপজেলা ওয়ারী শূন্যপদের ভিত্তিতে মেধাক্রম অনুযায়ী শিক্ষক নিয়োগ হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার সামান্যতম কোনো সুযোগ নেই।’

প্রতারকদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে সোপর্দ এবং তাদের ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের অবহিত করতে আহ্বান জানানো হয়েছে।