Home / খেলাধুলা / মাহমুদুল্লাহর ২য় সেঞ্চুরী
MahmudUllah

মাহমুদুল্লাহর ২য় সেঞ্চুরী

ক্রীড়া প্রতিবেদক :

রান মেশিনের মতোই চলছে মাহমুদউল্লাহর ব্যাট। বিশ্বকাপে রানের ফোয়ারা ছোটাচ্ছেন দুর্দান্ত ফর্মে থাকা এই বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে প্রথম সেঞ্চুরিটি করেছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এবার দ্বিতীয় সেঞ্চুরিটিও বাংলাদেশ দেখলো তার ব্যাটেই।

শুক্রবার সেডন পার্কে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। তার সেঞ্চুরিতে হ্যামিল্টনে স্বাগতিক কিউইদের বিপক্ষে ৬ উইকেটে ২৮৮ রান করেছে বাংলাদেশ। জয়ের জন্য নিউজিল্যান্ডকে করতে হবে ২৮৯ রান।

ওয়ানডেতে দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে টানা দুই সেঞ্চুরি করলেন মাহমুদউল্লাহ। এর আগে বাংলাদেশের পক্ষে টানা দুই ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছিলেন শাহরিয়ার নাফিস। তাও ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। মাহমুদউল্লাহ ৬৩ বলে করেছিলেন হাফ সেঞ্চুরি। ১১১ বলে সেঞ্চুরি করেন তিনি। ম্যাকক্লেনাঘানের বল থার্ড ম্যানে ঠেলে দিয়ে তিন অংকের ঘর স্পর্শ করেন তিনি। বিশ্বকাপে সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে টানা দুই সেঞ্চুরি করলেন মাহমুদউল্লাহ। তার অপরাজিত ১২৮ রানের ইনিংসই টাইগারদের ব্যাটিংয়ের বড় রসদ।

এর আগে টস জিতে মাশরাফিহীন বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। দুদিন কভার দিয়ে ঢেকে থাকা উইকেটের ময়শ্চার কাজে লাগিয়ে আগুণ ঝরা বোলিং করেন বোল্ট-সাউদিরা। লম্বা লম্বা সুইং, গতির মিশেলে বাংলাদেশের টপঅর্ডার কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন কিউই পেসাররা। ২৭ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। দলীয় ৪ রানে বোল্টের বলে বোল্ড হন ইমরুল কায়েস (২)। নড়বড়ে সময়টা প্রায় কাটিয়ে উঠেছিলেন তামিম ইকবাল। কিন্তু বোল্টের শিকার হয়েছেন তিনিও। স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরেন তিনি ২৭ বলে ১৩ রান করে।

তৃতীয় উইকেটে বাংলাদেশের ইনিংসের হাল ধরেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও সৌম্য সরকার। দুজনেই তুলে নিয়েছেন হাফ সেঞ্চুরি। তবে হাফ সেঞ্চুরির পর উইকেট বিলিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন সৌম্য। তারা ৯০ রানের জুটি গড়েন। দলীয় ১১৭ রানে সৌম্য আউট হন। তিনি ৫১ রান করেন। অন্যপ্রান্তে বিশ্বকাপে প্রথম বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে টানা তিন ম্যাচে পঞ্চাশ’র বেশি রান করলেন মাহমুদউল্লাহ।

এরপর সাকিব-মুশফিকরা পারেননি উইকেটে থিতু হতে। তারা দুজন দ্রুত ফেরায় তাই বড় স্কোরের সম্ভাবনা জাগিয়েও সফল হয়নি বাংলাদেশ। সাকিব ২৩, মুশফিক ১৫ রান করে কোরি অ্যান্ডারসনের শিকার হন। ষষ্ঠ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ-সাব্বিরের ব্যাটে আড়াইশো রান পার হয় টাইগাররা। তারা ৭৮ রানের জুটি গড়েন। ৪৮তম ওভারে ম্যাককালামের হাতে ক্যাচ দেয়ার আগে সাব্বির ২৩ বলে ৪০ রানের (৫ চার, ২ ছয়) ঝড়ো ইনিংস খেলেন।

শেষ দিকে নাসির ৭ বলে ১১ রান করেন। মাহমুদউল্লাহ অপরাজিত থাকেন ১২৩ বলে ১২৮ বলের অসাধারণ ইনিংস খেলে। যেখানে ছিল ১২টি চার ও ৩টি ছয়ের মার। কিউইদের পক্ষে বোল্ট, অ্যান্ডারসন, এলিয়ট ২টি করে উইকেট পান।

রান মেশিনের মতোই চলছে মাহমুদউল্লাহর ব্যাট। বিশ্বকাপে রানের ফোয়ারা ছোটাচ্ছেন দুর্দান্ত ফর্মে থাকা এই বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে প্রথম সেঞ্চুরিটি করেছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এবার দ্বিতীয় সেঞ্চুরিটিও বাংলাদেশ দেখলো তার ব্যাটেই।

শুক্রবার সেডন পার্কে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। তার সেঞ্চুরিতে হ্যামিল্টনে স্বাগতিক কিউইদের বিপক্ষে ৬ উইকেটে ২৮৮ রান করেছে বাংলাদেশ। জয়ের জন্য নিউজিল্যান্ডকে করতে হবে ২৮৯ রান।

ওয়ানডেতে দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে টানা দুই সেঞ্চুরি করলেন মাহমুদউল্লাহ। এর আগে বাংলাদেশের পক্ষে টানা দুই ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছিলেন শাহরিয়ার নাফিস। তাও ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। মাহমুদউল্লাহ ৬৩ বলে করেছিলেন হাফ সেঞ্চুরি। ১১১ বলে সেঞ্চুরি করেন তিনি। ম্যাকক্লেনাঘানের বল থার্ড ম্যানে ঠেলে দিয়ে তিন অংকের ঘর স্পর্শ করেন তিনি। বিশ্বকাপে সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে টানা দুই সেঞ্চুরি করলেন মাহমুদউল্লাহ। তার অপরাজিত ১২৮ রানের ইনিংসই টাইগারদের ব্যাটিংয়ের বড় রসদ।

এর আগে টস জিতে মাশরাফিহীন বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। দুদিন কভার দিয়ে ঢেকে থাকা উইকেটের ময়শ্চার কাজে লাগিয়ে আগুণ ঝরা বোলিং করেন বোল্ট-সাউদিরা। লম্বা লম্বা সুইং, গতির মিশেলে বাংলাদেশের টপঅর্ডার কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন কিউই পেসাররা। ২৭ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। দলীয় ৪ রানে বোল্টের বলে বোল্ড হন ইমরুল কায়েস (২)। নড়বড়ে সময়টা প্রায় কাটিয়ে উঠেছিলেন তামিম ইকবাল। কিন্তু বোল্টের শিকার হয়েছেন তিনিও। স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরেন তিনি ২৭ বলে ১৩ রান করে।

তৃতীয় উইকেটে বাংলাদেশের ইনিংসের হাল ধরেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও সৌম্য সরকার। দুজনেই তুলে নিয়েছেন হাফ সেঞ্চুরি। তবে হাফ সেঞ্চুরির পর উইকেট বিলিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন সৌম্য। তারা ৯০ রানের জুটি গড়েন। দলীয় ১১৭ রানে সৌম্য আউট হন। তিনি ৫১ রান করেন। অন্যপ্রান্তে বিশ্বকাপে প্রথম বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে টানা তিন ম্যাচে পঞ্চাশ’র বেশি রান করলেন মাহমুদউল্লাহ।

এরপর সাকিব-মুশফিকরা পারেননি উইকেটে থিতু হতে। তারা দুজন দ্রুত ফেরায় তাই বড় স্কোরের সম্ভাবনা জাগিয়েও সফল হয়নি বাংলাদেশ। সাকিব ২৩, মুশফিক ১৫ রান করে কোরি অ্যান্ডারসনের শিকার হন। ষষ্ঠ উইকেটে মাহমুদউল্লাহ-সাব্বিরের ব্যাটে আড়াইশো রান পার হয় টাইগাররা। তারা ৭৮ রানের জুটি গড়েন। ৪৮তম ওভারে ম্যাককালামের হাতে ক্যাচ দেয়ার আগে সাব্বির ২৩ বলে ৪০ রানের (৫ চার, ২ ছয়) ঝড়ো ইনিংস খেলেন।

শেষ দিকে নাসির ৭ বলে ১১ রান করেন। মাহমুদউল্লাহ অপরাজিত থাকেন ১২৩ বলে ১২৮ বলের অসাধারণ ইনিংস খেলে। যেখানে ছিল ১২টি চার ও ৩টি ছয়ের মার। কিউইদের পক্ষে বোল্ট, অ্যান্ডারসন, এলিয়ট ২টি করে উইকেট পান।