Home / জাতীয় / রাজনীতি / চাঁদপুরে-১৮সহ চট্টগ্রাম বিভাগে বিএনপির প্রার্থী ১৪১ জন
চাঁদপুর জেলা বিএনপির

চাঁদপুরে-১৮সহ চট্টগ্রাম বিভাগে বিএনপির প্রার্থী ১৪১ জন

আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনীতিতে বইছে নির্বাচনী হওয়া। ভিতরে ভিতরে প্রস্তুত হচ্ছে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করা বিএনপিও।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-২চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৮ আসনে বিএনপির প্রার্থী ১৪১ জনযাযাদি রিপোর্ট আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ সংসদীয় আসনে বিকল্প প্রার্থী রেখে নির্বাচনের মাঠ সাজাচ্ছে বিএনপি। ইতোমধ্যে ৯ শতাধিক প্রার্থীর একটি তালিকাও প্রস্তুত করেছে দলটি। এরা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগ পর্যন্ত মাঠে থেকে খালেদা জিয়ার নির্দেশনা বাস্তবায়ন করবেন এবং নিজেদের অবস্থান তৈরি করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এসব সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদনের এ পর্বে থাকছে চট্টগ্রাম বিভাগের প্রার্থী তালিকা। এই বিভাগের ১২টি জেলার ৫৮টি সংসদীয় আসনের তালিকায় স্থান পেয়েছেন ১৪১ জন।

চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই): আসনে বিএনপির সম্ভাব্য ৩ জন প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. কামাল উদ্দিন চৌধুরী, সাবেক এমপি এমএ জিন্না ও থানা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইদ চৌধুরী। এছাড়া এ আসনে বিএনপির চেয়ারপাসন খালেদা জিয়ারও প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি): দলের স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাদ কাদের চৌধুরী, দলের তথ্য ও গবেষণা সহ-সম্পাদক কাদের গণি চৌধুরী ও পেশাজীবী নেতা ড. খুশরিদ জামিল চৌধুরী।

চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ): নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি মোস্তফা কামাল পাশা ও স্থানীয় নেতা মোস্তফা বাবুল।

চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকু- ও সিটির ৯ ও ১০ ওয়ার্ড): এখানে বিএনপির প্রার্থী দলের যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী। তবে বিকল্প প্রার্থী হিসেবে রাখা হয়েছে সাবেক মন্ত্রী এল কে সিদ্দিকীর পরিবারের কোনো সদস্যকে।

চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী ও সিটির ১ ও ২ ওয়ার্ড): দলের ভাইস চেয়ারম্যান মীর নাসির, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এস এম ফজলুল হক, জেলা বিএনপির সদস্য ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানা ও সাবেক এমপি সৈয়দ ওহিদুর আলম।

চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান): ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস কাদের চৌধুরী ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার।

চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী উপজেলার কিছু অংশ): বিএনপির সাবেক স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রয়াত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর স্ত্রী অথবা ছেলে প্রার্থী হবেন।

চট্টগ্রাম-৮ (শ্রীপুর-খারনদ্বীপ ইউনিয়ন ব্যতীত বোয়ালখালী থানা ও সিটির ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭নং ওয়ার্ড): দলের ভাইস চেয়ারম্যান মোর্শেদ খান ও নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান।

চট্টগ্রাম-৯ (সিটির ১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২২, ২৩, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪ ও ৩৫নং ওয়ার্ড): বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য শামসুল আলম, মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহদাত হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন।

চট্টগ্রাম-১০ (সিটির ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ২৪, ২৫ ও ২৬নং ওয়ার্ড): বিএনপি একক প্রার্থী দলের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান।

চট্টগ্রাম-১১ (সিটির ২৭, ২৮, ২৯, ৩০, ৩৬, ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০ ও ৪১নং ওয়ার্ড): দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাবেক এমপি রোজী কবির।

চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া ও আনোয়ারা উপজেলার কিছু অংশ): দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী শাহজান জুয়েল, সহ-সভাপতি এনামুল হক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ইরদিস মিয়া।

চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা ও পটিয়া উপজেলার বাকি অংশ): নির্বাহী কমিটির সদস্য সারওয়ার জামাল নিযাম ও জেলার সদস্য অ্যাড. কবির চৌধুরী।

চট্টগ্রাম-১৪ (চান্দনাইশ ও সাতকানিয়া উপজেলার কিছু অংশ): এই আসনটি এখনো জোটের একটি শরিক দলের নির্ধারিত শরিকদের জন্য। আগে এখানে কর্নেল অলি আহমেদ নির্বাচন করেছেন। যদি জোটের কাউকে না দেয়া হয় তাহলে বিএনপির প্রার্থী ড. হোসেন মহাসিন জিল্লুর রহমান।

চট্টগ্রাম-১৫ (লোহাগাড়া ও সাতকানিয়া উপজেলার কিছু অংশ): এই আসনটি আগে জামায়াতের ছিল। এবার প্রার্থী বিএনপি থেকে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শেখ মো. মহিউদ্দিন, ব্যবসায় আ. গফুর চৌধুরী ও থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান।

চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী): সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরী ও স্থানীয় নেতা লিয়াতক আলী।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর): একমাত্র প্রার্থী বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও নাসিরনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি বিশিষ্ট শিল্পপতি সৈয়দ একে একরামুজ্জামান।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ): বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী উকিল আবদুস সাত্তার ভূইয়া, সরাইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান, আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু আসিফ আহমেদ, আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. নাসির মিয়া ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শামীম।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর): সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলহাজ অ্যাডভোকেট হারুন-আল-রশিদ, অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, জেলা বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সংসদের সাবেক ভিপি জহিরুল হক খোকন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া): বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক এমপি আলহাজ মুশফিকুর রহমান, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নাছির উদ্দিন হাজারী ও বিএনপির সহ-তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শাকিল ওয়াহেদ সুমন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর): কেন্দ্রীয় নেতা তকদীর হোসেন মো. জসিম, সাবেক এমপি প্রয়াত কাজী মোহাম্মদ আনায়োর হোসেনের ছেলে নাজমুল হোসেন তাপস, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আবদুল মান্নান, জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনিছুর রহমান মনজু ও বিশিষ্ট আয়কর আইনজীবী গোলাম সারোয়ার।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর): বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি এমএ খালেক এবং নির্বাহী কমিটির সদস্য রফিক সিকদার।

কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি ও মেঘনা): দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। বিকল্প হিসেবে আছেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেন। এছাড়া কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ওবায়দুল হক ভঁূইয়া, সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা ও দৈনিক আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের নাম আলোচনায় রয়েছে।

কুমিল্লা-২ (হোমনা ও তিতাস): বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য এমকে আনোয়ার। এছাড়া হোমনা উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজিজুল হক ও তিতাস উপজেলা চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন সরকারের নামও শোনা যাচ্ছে।

কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর): ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেইন কায়কোবাদ । মামলার কারণে তিনি নির্বাচন করতে না পারলে তার (কায়কোবাদ) মামা ইঞ্জি. সৈয়দ শফিকুল ইসলাম অথবা তার ভাই কাজী মুজিবুর রহমান প্রার্থী হতে পারেন।

কুমিল্লা-৪ (দেবীদ্বার): সাবেক এমপি ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী, তার স্ত্রী সাজেদা আহসান মুন্সী ও সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল আউয়াল খান সম্ভাব্য প্রার্থী।

কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া): কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ, কৃষক দলের নেতা এএসএম আলাউদ্দিন ভঁূইয়া ও বিএনপি নেতা জসিম উদ্দীন।

কুমিল্লা-৬ (সদর): বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক এমপি আলহাজ মো. মনিরুল হক চৌধুরী ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপি নেতা হাজী আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিনের নাম সম্ভাব্য তালিকায় রয়েছে।

কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা): কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির সভাপতি খোরশেদ আলম এবং ২০-দলীয় জোটের শরিক লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) মহাসচিব ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী ড. রেদোয়ান আহমেদ ।

কুমিল্লা-৮ (বরুড়া ও সদর দক্ষিণের একাংশ): সাবেক এমপি দলের কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক জাকারিয়া তাহের সুমন, যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোরতাজুল করিম বাদরু, দলের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আবু নাসের মো. ইয়াহিয়ার (শারমিন) নাম বিএনপির প্রার্থীর তালিকায় রয়েছে।

কুমিল্লা-৯ (লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ): সাবেক এমপি কর্নেল (অব.) আনোয়ারুল আজিম, সাবেক এমপি এটিএম আলমগীর, লাকসাম উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শিল্পপতি আবুল কালাম (চৈতী কালাম) ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নজির আহমেদ বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকায় আছেন।

কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট উপজেলা, সদর দক্ষিণের একাংশ ও নবগঠিত লালমাই উপজেলা): বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক এমপি আলহাজ মো. মনিরুল হক চৌধুরী, সাবেক এমপি আবদুল গফুর ভঁূইয়া ও স্থানীয় নেতা মোবাশ্বের আলম ভঁূইয়া।

কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম): কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি কাজী নাছিমুল হক, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির একাংশের আহ্বায়ক মো. কামরুল হুদা, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির অপর একাংশের আহ্বায়ক জিএম আবু তাহের পলাশী।

নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী): বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সালাউদ্দিন কামরান ।

নোয়াখালী-২ (সেনবাগ): চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বিরোধীদলীয় সাবেক চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পপতি কাজী মফিজুর রহমান ।

নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ): বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য বরকতউল্লাহ বুলু, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পপতি মেজর (অব.) রেজাউল হক, জেলা বিএনপির সদস্য শামীমা বরকত ও ডা. মাজহারুল ইসলাম দোলন।

নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর): বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক এমপি মো. শাহজাহান।

নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট): বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ।

নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া): সাবেক সংসদ সদস্য ফজলুল আজিম ও আলাউদ্দিন ।

চাঁদপুর-১ (কচুয়া): সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আ ন ম এহছানুল হক মিলন, মালয়েশিয়া বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন ও শামীমা আক্তার রনি।

চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর ও মতলব দক্ষিণ): বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আতাউর রহমান ঢালী, নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. জালাল উদ্দিন, জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি এম এ শুক্কুর পাটওয়ারী।

চাঁদপুর-৩ (চাঁদপুর সদর ও হাইমচর): সাবেক এমপি জি এম ফজলুল হক, সাবেক এমপি ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এস এ সুলতান টিটু, জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক, নির্বাহী কমিটির সদস্য শফিকুর রহমান ভূঁইয়া, মোস্তফা খান সফরী, ও স্বেচ্ছাসেবকদলের সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান শাহীন।

চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ): সাবেক এমপি বিএনপির অর্থ ও ব্যাংকিং বিষয়ক সম্পাদক লায়ন হারুনুর রশিদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য মোতাহার হোসেন পাটওয়ারী ও ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ হান্নান।

চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি): সাবেক এমপি এমএ মতিন, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক ও নির্বাহী সদস্য এম এ হালিম টিটু।

ফেনী-১ (ছাগলনাইয়া, পরশুরাম ও ফুলগাজী): বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।

ফেনী-২ (ফেনী সদর): বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক এমপি অধ্যাপক জয়নাল আবদীন ভিপি, মহিলা সরক্ষিত আসনের এমপি রেহানা আক্তার রানু, জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু তাহের ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জিয়া উদ্দিন মিস্টার।

ফেনী-৩ (দাগনভূঞা সোনাগাজী): দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট শিল্পপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল লতিফ জনি।

কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া): বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহম্মদ ও সাবেক এমপি হাসিনা আহম্মদ।

কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া): জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি এ টি এম নূরুল বশর চৌধুরী ও সাবেক এমপি আলমগীর মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ ফরিদ।

কক্সবাজার-৩ (কক্সবাজার সদর-রামু): বিএনপির মৎসজীবী বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক এমপি লুৎফর রহমান কাজল।

কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ): জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজান চৌধুরী।

খাগড়াছড়ি: সাবেক এমপি ও জেলার সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ ভূইয়া ও নির্বাহী কমিটির সদস্য সমিরন দেওয়ান।

রাঙামাটি: কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক দিপেন দেওয়ান।

বান্দরবান: জেলা বিএনপির সভাপতি মাম্যা-চিং ও স্থানীয় নেতা সাচিং-ক্রউ-জেঈ।

এছাড়াও বিএনপির সিনিয়র এক নেতা জানান, চেয়ারপারসন ছাত্রদলের অধিকাংশ সাবেক নেতার প্রতি সন্তুষ্ট। অনেককে ডেকে এরই মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলেছেন। এ কারণেই সাবেক ছাত্রনেতাদের বড় একটি অংশ এখন এলাকামুখী।

নিউজ ডেস্ক : আপডেট, বাংলাদেশ সময়১২:১০ পি.এম, ০২ জুন ২০১৭,শুক্রবার
ইব্রাহীম জুয়েল

Leave a Reply